মানবাধিকার রক্ষায় কীভাবে পদক্ষেপ নেওয়া যায়

কন্টেন্ট

• পর্যায়ে
• অংশ 1 মানবাধিকার চিহ্নিতকরণ
• পার্ট 2 গোপনীয়তায় মানবাধিকার সুরক্ষা এবং প্রচার করা
• পার্ট 3 পেশাদার জীবনে মানবাধিকার রক্ষা এবং প্রচার করা

মানবাধিকার, যা মানবাধিকার বা মানবাধিকার হিসাবেও পরিচিত, সকল মানুষের মৌলিক অধিকার, তাদের বর্ণ নির্বিশেষে জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ, নৃতাত্ত্বিক বা জাতীয় উত্স, চামড়ার বর্ণ, বাসস্থান, ধর্ম বা অন্য কোনও শর্ত। আমরা এই সমস্ত অধিকারের প্রাপ্য, এবং আমরা সেগুলি থেকে বঞ্চিত হতে পারি না। তবে এগুলি মানুষ, জাতি বা সরকার কর্তৃক দমন বা লঙ্ঘন করা যেতে পারে। মানবাধিকার রক্ষার লক্ষ্যে অনেকগুলি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক আইন রয়েছে। তবে এই অধিকারগুলি রক্ষা এবং প্রচার করার জন্য প্রতিটি ব্যক্তিরও একটি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। নাগরিক হিসাবে তৃণমূল পর্যায়ে মানবাধিকার প্রচারের একটি উপায় হ'ল সক্রিয়তা দিবসে অংশ নেওয়া। পেশাগতভাবে একই জিনিসটি করার আরেকটি উপায় হ'ল মানবাধিকার আইনজীবী হওয়া, বা এই নীতিগুলি সম্পর্কিত কোনও প্রতিষ্ঠানের পক্ষে কাজ করা।

পর্যায়ে

অংশ 1 মানবাধিকার চিহ্নিতকরণ

1. 
   

   
   নাগরিক অধিকার স্বীকৃতি দিন। 1948 সালে, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের মানবাধিকার (ইউডিএইচআর) প্রতিষ্ঠা করে, যার মধ্যে প্রতিটি মানুষের অভ্যন্তরীণ অধিকারের তালিকা রয়েছে। জাতিসংঘের (ইউএন) সদস্যরা এই অধিকারগুলি রক্ষা এবং প্রচারে বদ্ধপরিকর। এই বিবৃতিতে, এই অধিকারগুলির সিংহভাগকে "নাগরিক অধিকার" হিসাবে বর্ণনা করা যেতে পারে। এই অধিকারগুলি যা শারীরিক অখণ্ডতা এবং আইনের আগে কোনও ব্যক্তির সুরক্ষার সাথে সম্পর্কিত। ঘোষণার প্রথম 18 নীতিগুলিতে, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি সহ প্রতিটি ব্যক্তির নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়।
   • সাম্যের অধিকার এবং জীবন, স্বাধীনতা এবং ব্যক্তিগত সুরক্ষার অধিকার।
   • বৈষম্য, দাসত্ব, নির্যাতন ও অবমাননাকর আচরণের বিরুদ্ধে সুরক্ষা।
   • আইনের আগে কারও আইনী ব্যক্তিত্বকে স্বীকৃতি দেওয়ার অধিকার এবং বৈধতার অধিকার।
   • একটি উপযুক্ত আদালতের আগে একটি প্রতিকারের অধিকার এবং একটি সুষ্ঠু ও জন শুনানি।
   • গ্রেপ্তার বা নির্বিচারে নির্বাসনের উদ্দেশ্য না হওয়ার গ্যারান্টি এবং তার ব্যক্তিগত জীবন, তার বাড়ি, পারিবারিক জীবন এবং তার সংবাদপত্রগুলিতে ডাইরজেন্স nces
   • আইনত অপরাধ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত নির্দোষ হওয়ার অনুমানের অধিকার
   • নিজের দেশে অবাধে প্রবেশ এবং ছেড়ে যাওয়ার অধিকার এবং তাড়না থেকে বাঁচতে অন্য দেশে আশ্রয় নেওয়ার অধিকার right
   • একটি জাতীয়তার অধিকার এবং কারও জাতীয়তা পরিবর্তনের স্বাধীনতা।
   • বিবাহ করার অধিকার এবং একটি পরিবার এবং সম্পত্তির অধিকার।
   • বিশ্বাস ও ধর্মের অধিকার।

2. 
   

   
   
   
   রাজনৈতিক অধিকার চিহ্নিত করুন। রাজনৈতিক প্রকৃতির মানবাধিকারের মধ্যে রয়েছে যে কোনও ব্যক্তির সরকারে অংশ নেওয়া এবং কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে সুরক্ষা সম্পর্কিত।এগুলি ইউডিএইচআর এর 19 থেকে 21 অনুচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে এবং নিম্নলিখিত উপাদানগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
   • ডোপিং এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং তথ্যের অধিকার।
   • শান্তিপূর্ণ সমাবেশ এবং একটি সমিতি গঠনের স্বাধীনতা।
   • সরকারে অংশ নেওয়ার অধিকার, কারও দেশের আদিবাসী প্রশাসনের প্রবেশাধিকারের বৈধতা এবং অবাধ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকার।

3. 
   

   
   আর্থ-সামাজিক অধিকার স্বীকৃতি দিন। এগুলি কোনও ব্যক্তির সমৃদ্ধ হওয়ার জন্য এবং জীবনযাত্রার সন্তোষজনক মান অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাদি সেট করে। তারা ইউডিএইচআর এর 22 থেকে 26 অনুচ্ছেদে আচ্ছাদিত রয়েছে এবং নিম্নলিখিত উপাদানগুলি অন্তর্ভুক্ত করে।
   • সামাজিক সুরক্ষার অধিকার।
   • কাঙ্ক্ষিত কাজে অংশ নেওয়ার এবং ট্রেড ইউনিয়নগুলিতে যোগদানের অধিকার।
   • বিশ্রামের অবকাশ এবং অবকাশের অধিকার এবং নিজের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য জীবনযাত্রার একটি সন্তোষজনক মান।
   • শিক্ষার অধিকার, যা কমপক্ষে বেসিক এবং বেসিক শিক্ষার ক্ষেত্রে নিখরচায় থাকতে হবে।

4. 
   

   
   
   
   সাংস্কৃতিক অধিকার জানুন। এগুলি ইউডিএইচআর এর ২ Article অনুচ্ছেদে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে এবং এতে একটি সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক জীবনে অংশ নেওয়ার অধিকার এবং বৈজ্ঞানিক, সাহিত্যিক বা শৈল্পিক কাজের লেখকদের নৈতিক ও বৈষয়িক স্বার্থ সংরক্ষণের অধিকার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

পার্ট 2 গোপনীয়তায় মানবাধিকার সুরক্ষা এবং প্রচার করা

1. 
   

   
   এই দায়িত্ব বুঝুন। মানবাধিকার সুরক্ষা এবং প্রচার কেবলমাত্র সরকার বা জাতিসংঘের বিষয় নয়, প্রত্যেকেরই একটি বাধ্যবাধকতা রয়েছে যে এমন একটি পরিবেশ তৈরি করতে সহায়তা করা যা মানবাধিকার প্রচার এবং সম্মান করে resp

2. 
   

   
   মানবাধিকার সম্পর্কে আরও জানুন। মানবাধিকার, এই নীতিগুলি লঙ্ঘন এবং মানবাধিকারের বিরুদ্ধে ক্রিয়াকলাপের দিনগুলি সম্পর্কে জানার বিভিন্ন উপায় রয়েছে।
   • একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে মানবাধিকার বিষয়ে কোর্স করুন। প্রশ্নের কোর্সের উপর নির্ভর করে কিছু অধ্যায় মানবাধিকার এবং আইন প্রবর্তন, সেগুলি কীভাবে পর্যবেক্ষণ ও সুরক্ষিত হয় এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিক্রিয়ায় গৃহীত পদক্ষেপগুলিতে মনোনিবেশ করতে পারে।
   • আরও অনেক অনলাইন কোর্স রয়েছে যা আপনি আরও শিখতে নিখরচায় অনুসরণ করতে পারেন। আপনি এই সাইটটি দেখতে পারেন।

3. 
   

   
   জঙ্গি তৎপরতায় অংশ নিন। প্রত্যেকেরই আন্তর্জাতিক বা জাতীয়ভাবে মানবাধিকার রক্ষার সক্ষমতা থাকবে না। তবে স্থানীয় পর্যায়ে মানবাধিকার প্রচার বা সমর্থন করার জন্য অনেক কিছু করা যায়।
   • অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এর মতো মানবাধিকার সংস্থাগুলি আয়োজিত স্থানীয় ইভেন্টগুলিতে যোগ দিন। মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরোধিতা করে এমন স্থানীয় ক্রিয়াকলাপে অংশ নিয়ে আপনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে ব্যাপক যৌথ পদক্ষেপে অবদান রাখছেন। এই ইভেন্টগুলির ধারণার জন্য অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট দেখুন।
   • মানবাধিকার সম্পর্কিত সমস্যা সম্পর্কিত একটি আবেদনে স্বাক্ষর বা লিখুন। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি এই সত্যটি সম্পর্কে আগ্রহী হন যে প্রত্যেকের পর্যাপ্ত আবাসন থাকা উচিত বা সমস্ত দরিদ্র শিশুদের খাবারের অ্যাক্সেস থাকা উচিত, এবং সম্ভবত অন্যান্য লোকেরাও এই বিশ্বাস ভাগ করে নেওয়ার সম্ভাবনা বেশি। অতএব, আপনি স্থানীয়, বিভাগীয় বা জাতীয় কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে আইন প্রণয়নে সহায়তা করার জন্য একটি আবেদন লিখতে পারেন, এবং এইভাবে একটি সক্রিয় উপায়ে মানবাধিকার প্রচার এবং সুরক্ষা দিতে পারেন। আরও তথ্যের জন্য, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট দেখুন।
   • মানবাধিকার বিষয়গুলিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এমন রাজনীতিবিদদের আপনার সমর্থন দিন।

4. 
   

   
   তথ্য দলিল। আপনি যখন ইউডিএইচআর-এর কোনও নীতি লঙ্ঘনের মুখোমুখি হন, আপনি এটি এমন একটি সংস্থার কাছে রিপোর্ট করতে পারেন যা সবার জন্য মানবাধিকার রক্ষা এবং সংরক্ষণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আপনি যদি এই সম্পর্কে কোনও অভিযোগ জমা দিতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই নথিবদ্ধ করে নীচের তথ্য সরবরাহ করতে হবে।
   • লঙ্ঘন করা হয়েছে এমন UDHR এর নির্দিষ্ট নিবন্ধটি সনাক্ত করুন।
   • প্রশ্নে সমস্ত তথ্য (যথাসম্ভব যথাক্রমে কালানুক্রমিক ক্রমে) বিস্তারিত ব্যাখ্যা করুন।
   • ঘটনার তারিখ, সময় এবং স্থান, অপরাধীর নাম ও অবস্থান, আটক রাখার জায়গা (মামলা যেমন হতে পারে), সাক্ষীর নাম ও ঠিকানা (যদি থাকে) এবং যে কোনও আরেকটি বিশদ যা গুরুত্বপূর্ণ।

5. 
   

   
   কোনও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানের কাছে কোনও লঙ্ঘনের রিপোর্ট করুন। একবার আপনি তথ্য নথিভুক্ত করার পরে, আপনাকে অবশ্যই এগুলি এমন একটি সংস্থার সাথে যোগাযোগ করতে হবে যা মানবাধিকার রক্ষা এবং সংরক্ষণের জন্য বিশ্বস্ত ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে পারে। এই লঙ্ঘনের প্রতিবেদনগুলি এই সংগঠনগুলিকে এই জ্ঞাত আপত্তিগুলির বিষয়ে আলোকপাত করতে এবং কিছু আশা নিয়ে অপরাধীদের উপর তাদের আচরণ পরিবর্তন করার জন্য চাপ চাপিয়ে দেবে (এমনকি তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি বিচার না হলেও)। এখানে এই সংস্থাগুলির একটি তালিকা রয়েছে যা থেকে আপনি যে কোনও মানবাধিকার লঙ্ঘন (আপনি কোথায় থাকেন তার উপর নির্ভর করে) প্রতিবেদন করতে পারেন।
   • অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।
   • শিশু সুরক্ষা সমিতিগুলির জাতীয় সম্মেলন।
   • হিউম্যান রাইটস ওয়াচ
   • ওয়ার্ল্ডের চিকিত্সকরা।
   • আপনি অন্যান্য সংস্থার লিঙ্কগুলি এখানে পাবেন।

6. 
   

   
   ইউএনকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর প্রতিবেদন করুন। যদি আপনি মারাত্মক মানবাধিকার লঙ্ঘন, বিশেষত আপনার নিজের সরকার কর্তৃক সংঘটিত কোন অত্যাচারের মুখোমুখি হয়ে থাকেন এবং কাদের দিকে মনোনিবেশ করবেন তা আপনি জানেন না, তবে আপনি মানবাধিকারের প্রচার ও প্রচারের জন্য ইউএন সাবকমিশনে সরাসরি এই কাজগুলি রিপোর্ট করতে পারেন report মানবাধিকার সুরক্ষা। এটি করার জন্য, আপনাকে অবশ্যই একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিতে হবে যা অবশ্যই নিম্নলিখিতগুলি অন্তর্ভুক্ত করবে।
   • আপনার নাম বা সেই সংস্থার নাম লিখুন যেখানে অভিযোগ উত্পন্ন হয়েছিল, পাশাপাশি একটি স্পষ্ট বিবৃতিও লিখুন যদি আপনি পরিচয় না রেখে থাকতে চান (বা না)।
   • আপনার অনুরোধটি অবশ্যই গুরুতর এবং নথিভুক্ত লঙ্ঘনের একটি নিয়মতান্ত্রিক সেটকে স্পষ্টভাবে নির্দেশ এবং সনাক্ত করতে হবে।
   • আপনাকে অবশ্যই লঙ্ঘনের অপরাধী এবং ক্ষতিগ্রস্থদের সনাক্ত করতে হবে এবং প্রশ্নে লঙ্ঘনের একটি বিশদ বিবরণ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
   • আপনাকে অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্থ প্রভাবের বিবৃতি, মেডিকেল রিপোর্টস বা আপনার অভিযোগকে সমর্থন করতে পারে এমন অন্যান্য তথ্য হিসাবে প্রমাণ যুক্ত করতে হবে।
   • ইউডিএইচআর-এ উপস্থিত হওয়ার সাথে সাথে কোন অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন।
   • জাতিসংঘের হস্তক্ষেপের অনুরোধের কারণ উল্লেখ করুন।
   • আপনাকে অবশ্যই প্রদর্শন করতে হবে যে আপনি সমস্ত উপলব্ধ সংস্থানগুলি শেষ করে দিয়েছেন।
   • আপনার অনুরোধটি নীচের ঠিকানায় প্রেরণ করতে পারেন: জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের অফিসে জেনেভা সিএইচ -1211 জেনেভা 10-এ মানবাধিকার কাউন্সিলের মানবাধিকার ইউনিটের হাইকমিশনার হাই কমিশনার সিএইচ -1211, সুইজর্লণ্ড।
   • আপনি এটি (41 22) 917 90 11 এ ফ্যাক্স করতে পারেন বা এটিকে ইমেল করতে পারেন: [email protected]।

পার্ট 3 পেশাদার জীবনে মানবাধিকার রক্ষা এবং প্রচার করা

1. 
   

   
   মানবাধিকার আইনজীবী হন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আইন হ'ল মানবাধিকার নিশ্চিত এবং সংরক্ষণের প্রধান উপায়। অতএব, বিশ্ব এবং আপনার দেশে পেশাদারভাবে মানবাধিকার রক্ষার একটি সহজ উপায় হ'ল মানবাধিকার আইনজীবি হওয়া। এই বিশেষজ্ঞ রাষ্ট্রীয় অভিনেতা বা সরকারকে এনেছেন যারা জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় আইনকে লুণ্ঠন করে।

2. 
   

   
   একটি বৃত্তি প্রোগ্রামে অংশ নিন। আপনি যদি আপনার প্রতিভা কাজে লাগানোর সর্বোত্তম উপায় না জানেন তবে আপনি জাতিসংঘের বৃত্তি কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেন। এই প্রোগ্রামগুলি বিশ্বজুড়ে চালু করা হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা এবং প্রক্রিয়া সম্পর্কে শিখার একটি সুযোগ প্রদান করে fell মানবাধিকার বিষয়ক জাতিসংঘের হাই কমিশনার (ওএইচসিএইচআর) এর অফিস অফার করে চারটি স্কলারশিপ প্রোগ্রাম রয়েছে।
   • আদিবাসী ফেলোশিপ প্রোগ্রাম, যা তাদের জন্য উন্মুক্ত যারা আদিবাসী গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত এবং প্রশিক্ষিত হতে চান।
   • সংখ্যালঘু বৃত্তি প্রোগ্রাম, যা জাতীয়, জাতিগত, ধর্মীয় বা ভাষাগত সংখ্যালঘু এবং প্রশিক্ষিত হতে চায় এমন ব্যক্তিকে সম্বোধন করে।
   • বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র ও দুর্বল দেশগুলির স্নাতক শিক্ষার্থীদের জন্য যারা স্বল্প বিকাশকারী দেশগুলি (এলডিসি) হিউম্যান রাইটস ফেলোশিপ প্রোগ্রাম যারা মানবাধিকার সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ পেতে চায় এবং ইউএন।
   • জাতীয় মানবাধিকার সংস্থা (এনএইচআরআই) বৃত্তি প্রোগ্রাম, যা এই প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার এবং এনএইচআরআই-এর সাথে ওএইচসিআরআর-র কাজ সম্পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান করে।
   • এই পৃষ্ঠায় আপনি এই বৃত্তির জন্য কীভাবে আবেদন করবেন সে সম্পর্কে নির্দেশাবলী এবং তথ্য পাবেন।
3. মানবাধিকার সংস্থার পক্ষে কাজ করুন। মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষায় জড়িত সংখ্যক সংস্থা রয়েছে। এই সংস্থাগুলি বিভিন্ন ধরণের কর্মী যেমন কর্মী, প্রশাসনিক সহকারী এবং প্রচারকারী, কৌশলগত অবস্থান এবং লবিস্টদের সাথে জড়িত। আপনি যদি এই ক্ষেত্রে একটি ক্যারিয়ার অর্জন করতে চান তবে নিম্নলিখিতগুলি বিবেচনা করুন।
   • এই সংস্থাগুলি কী করছে এবং এতে আপনার সত্যিকার আগ্রহ আছে কিনা সে সম্পর্কে আরও ভাল ধারণা পেতে যতটা সম্ভব ইন্টার্নশিপ এবং স্বেচ্ছাসেবক করার চেষ্টা করুন।
   • মানবাধিকার সম্পর্কে পড়ুন এবং কীভাবে আপনি এই আন্দোলনে ভূমিকা রাখতে পারেন সে সম্পর্কে ভাবেন।
   • আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন, অন্য ভাষা শেখার সময় বিদেশে অধ্যয়ন বা ইন্টার্নশীপ করুন।
   • অনুদান অ্যাপ্লিকেশন, তহবিল সংগ্রহ, গবেষণা এবং লেখার জন্য কীভাবে লিখবেন তা শিখুন। আসলে, এই সমস্ত দক্ষতা একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় হবে।
   • এখানে আপনি মানবাধিকার রক্ষায় নিবেদিত বেসরকারী সংস্থাগুলির একটি তালিকা, পাশাপাশি তাদের যোগাযোগের বিশদ খুঁজে পাবেন।

4. 
   

   
   একজন রাজনৈতিক নেতা হন। মানবাধিকার রক্ষা ও প্রচারের প্রাথমিক দায়িত্ব সরকারের উপর নির্ভরশীল। তারাই হ'ল যাঁকে অবশ্যই এমন আইন পাস করতে হবে যা সমস্ত নাগরিকের মানবাধিকার রক্ষা করে এবং তাদের অবশ্যই লঙ্ঘন করা থেকে সক্রিয়ভাবে বিরত থাকতে হবে। আপনি যদি রাজনীতির প্রতি আগ্রহী হন তবে সংসদ সদস্য বা সিনেটর হওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন। একজন বিধায়ক হিসাবে আপনার কাছে মানবাধিকার আইন প্রবর্তন, আপনার অবস্থান রক্ষার এবং শেষ পর্যন্ত মানবাধিকার আইনকে সমর্থন করার সুযোগ থাকবে।