ভূমিকম্পের সময় কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো যায়

কন্টেন্ট

• পর্যায়ে
• পদ্ধতি 1 নীচে নিচে, কভার নিন এবং সিমোবিলাইজ করুন (ভিতরে)
• পদ্ধতি 2 জীবনের ত্রিভুজ (ভিতরে)
• পদ্ধতি 3 বাইরে থাকাকালীন একটি ভূমিকম্প থেকে বেঁচে থাকা

ভূমিকম্প ঘটে যখন দুটি টেকটোনিক প্লেটগুলি একটি চাঁদকে অন্য একের উপর দিয়ে চূর্ণ করে দেয় ভূমিকম্পের তরঙ্গ তৈরি করে যা পৃথিবীর ভূত্বকের পৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ে। ঘূর্ণিঝড় এবং বন্যার বিপরীতে, তারা সতর্কতা ছাড়াই ঘটে এবং প্রায়শই আফটার শক অনুসরণ করে যা প্রথম কম্পনের চেয়ে কম শক্তিশালী। যখন ভূমিকম্প ঘটে তখন সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে কয়েক সেকেন্ড বা কখনও কখনও কয়েক সেকেন্ডের কিছু অংশও হয়।

পর্যায়ে

পদ্ধতি 1 নীচে নিচে, কভার নিন এবং সিমোবিলাইজ করুন (ভিতরে)

1. 
   

   
   নীচে বাঁকানো বা নিজেকে মাটিতে ফেলে দিয়ে শুরু করুন। আগুনের ঘটনায় অনুশীলন করা যেতে পারে এমন রোল তৈরি করার সময় নীচে মোড়, coveringাকা এবং জড়ো করার ক্রমটি মাটিতে ফেলে রাখা এবং নিক্ষেপের সাথে সমান। যদিও ভূমিকম্পের প্রতিক্রিয়া জানাতে এটি একমাত্র উপায় নয়, উদাহরণস্বরূপ, ফেডারেল ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি (ফেমা) এবং আমেরিকান রেড ক্রস দ্বারা এই পদ্ধতিটি সমর্থন করা।
   • ভূমিকম্প প্রায়শই সর্বনিম্ন সতর্কতার চিহ্ন ছাড়াই ঘটে। এটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মাটিতে নামতে সুপারিশ করা হয়। একটি ভূমিকম্প যা কয়েক সেকেন্ডের জন্য কিছুটা ভীতু বলে মনে হতে পারে তা দ্রুতই একটি ভয়াবহ সিরিজটিকে শক্তিশালী ধাক্কার আকারে পরিণত করতে পারে এবং তাই সতর্কতার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া এড়াতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যথাসম্ভব উত্তম।

2. 
   

   
   
   
   নিজেকে রক্ষা করুন। নিজেকে দৃ st় টেবিল বা অন্য কাঠের কাঠের আসবাবের নীচে রাখুন। যদি সম্ভব হয় তবে গ্লাসযুক্ত জানালা, দেয়াল এবং প্রস্থান দরজা এবং ল্যাম্প, ঝাড়বাতি বা তাকের মতো পড়ে যেতে পারে এমন কিছু থেকে দূরে থাকুন। আপনার কাছে যদি কোনও টেবিল বা ডেস্ক না থাকে তবে আপনার মুখ এবং খুলিটি আপনার কমান্ড এবং আপনার ঘরের কোণে স্কোয়াট দিয়ে coverেকে দিন।
   • আপনার অবশ্যই বিশেষত:
     
     • একটি প্রস্থান দরজা পৌঁছানোর জন্য দৌড়া, কারণ আপনি বিল্ডিং থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করার সময় আহত হয়েছিলেন,
     • বারান্দায় যেতে হবে, কারণ কখনও কখনও যা বলা হয় তার বিপরীতে, এই জাতীয় কাঠামোর আড়ালে লুকানো ভাল ধারণা নয়, কারণ আপনি সুরক্ষিত হবেন না,
     • কোনও টেবিল বা অন্যান্য আসবাবের নীচে লুকিয়ে রাখতে অন্য ঘরে ছুটে যান।

3. 
   

   
   আশ্রয়ে থাকুন। এমনকি যদি স্থলটি সরে যায় এবং ধ্বংসাবশেষ পড়ে যায়, এমন প্ল্যাটফর্মের নীচে থাকুন যা আপনাকে আশ্রয় দেয় এবং জোল্টগুলি থামার জন্য অপেক্ষা করে। যদি আপনি আশ্রয়ের কোনও জায়গা না পেয়ে থাকেন, তবে আপনার মাথাটি আপনার বাহু দিয়ে বাঁচিয়ে রাখুন squ

4. 
   

   
   
   
   ভূমিকম্প হলে আপনি বিছানায় থাকলে, বাইরে যাবেন না। আপনার মাথাটি কুশন দিয়ে সুরক্ষিত থাকাকালীন থাকুন, যদি না আপনি পড়ে যেতে পারেন এমন ঝাড়বাতি নীচে। এই ক্ষেত্রে, অপেক্ষাকৃত নিরাপদ নিকটস্থ স্থানে যান।
   • বিছানা থেকে নামার পরে লোকেরা প্রায়শই ভাঙা কাচ দিয়ে পা কেটে নিজেকে আহত করে।

5. 
   

   
   ঝাঁকুনি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত আপনি বাড়ির ভিতরে থাকুন এবং আপনি নিরাপদে বাইরে যেতে পারেন। গবেষণায় দেখা গেছে যে লোকেরা যখন কোনও বিল্ডিংয়ের অন্য কক্ষে পালানোর চেষ্টা করে বা ভূমিকম্পের সময় ভবনটি ছেড়ে যাওয়ার চেষ্টা করে তখন বেশিরভাগ জখম হয়।
   • বাইরে গেলে সতর্ক থাকুন। শক্তিশালী আফটার শকসের ক্ষেত্রে, হাঁটাচলা করুন এবং দৌড়াবেন না। বৈদ্যুতিক তারের, বিল্ডিং বা ক্রাভিসবিহীন কোনও অঞ্চলে যোগদান করুন।
   • একটি লিফ্ট দ্বারা প্রাঙ্গণটি খালি করবেন না। পাওয়ার গ্রিড কেটে দেওয়া যেতে পারে এবং আপনি আটকে যেতে পারেন। করণীয় হ'ল সবচেয়ে ভাল কাজ হল সিঁড়িগুলি সাফ হয়ে গেলে তারা নেওয়া।

পদ্ধতি 2 জীবনের ত্রিভুজ (ভিতরে)

1. 
   

   
   স্কোয়াট, কভার এবং স্থির হয়ে দাঁড়াতে জীবন পদ্ধতির ত্রিভুজটি ব্যবহার করুন। নিজেকে রক্ষার জন্য যদি কোনও ডেস্ক বা টেবিল না খুঁজে পান তবে আপনার কাছে সেই বিকল্প রয়েছে। যদিও অনেক ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা এই পদ্ধতিটির তীব্র সমালোচনা করেছেন, আপনি যে বিল্ডিংয়ে ভেঙে পড়ছেন এটি যদি আপনার জীবন বাঁচাতে পারে।

2. 
   

   
   আপনার কাছে একটি দৃ structure় কাঠামো বা আসবাবের টুকরোটি সন্ধান করুন। জীবন পদ্ধতির ত্রিভুজটি হ'ল আসবাবের কোনও অংশের কাছাকাছি বা তার নীচে আশ্রয় খুঁজে পাওয়া, যেমন একটি সোফা, যা একটি ধসে সিলিং প্লেটের দ্বারা আবদ্ধ একটি স্থান তৈরি করে। তত্ত্ব অনুসারে, একটি সোফা বা ডেস্কের ধসের একটি সিলিং কমপক্ষে একদিকে খালি স্থান তৈরি করে কেবল এটি আংশিকভাবে পিষ্ট করবে।এই পদ্ধতির পক্ষে থাকা লোকেরা পরামর্শ দেয় যে ভূমিকম্প থেকে বেঁচে থাকার জন্য এই স্থানটি সবচেয়ে নিরাপদ স্থান।

3. 
   

   
   কাঠামো বা আসবাবের বিরুদ্ধে নিজেকে একটি ভ্রূণ অবস্থানে রাখুন। ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ ডগ কোপ, যিনি এই পদ্ধতির অন্যতম প্রবক্তা, বলেছেন যে কুকুর এবং বিড়ালরা স্বাভাবিকভাবেই এই মনোভাব গ্রহণ করে এবং এটি অবশ্যই মানুষের জন্য বৈধ হতে হবে।

4. 
   

   
   ভূমিকম্পের সময় কী করবেন না তার একটি তালিকা মাথায় রাখুন। যদি আপনি কোনও ফাঁকা জায়গা খুঁজে না পান তবে নিজেকে একটি ভ্রূণ অবস্থানে রাখার সময় আপনার মাথাটি রক্ষা করুন, এটি নিজের দিকে কুঁকড়ে যাবেন।
   • আপনার অবশ্যই বিশেষত:
     
     • একটি বারান্দার নীচে আশ্রয় নিন, কারণ আপনি সেখানে মারা যেতে পারেন যদি ঝাঁকুনির সময় ভল্টটি ধসে পড়ে,
     • একটি টুকরো আসবাবের নীচে আশ্রয় নিতে সিঁড়ি বেয়ে উঠুন, কারণ এটি ভূমিকম্পের সময় কুঁচকে যেতে পারে।

5. 
   

   
   জেনে রাখুন যে জীবন পদ্ধতির ত্রিভুজ কোনও বৈজ্ঞানিক অধ্যয়নের দ্বারা সমর্থিত নয়। বিশেষজ্ঞদের মতামত এই পদ্ধতি হিসাবে পৃথক এবং আপনি পরিবর্তে স্কোয়াটিং, আবরণ এবং স্থির দাঁড়িয়ে থাকার কৌশল বেছে নিতে পারেন।
   • জীবনের ত্রিভুজ পদ্ধতির কিছু ত্রুটি রয়েছে। প্রথমত, ভূমিকম্পের সময় বস্তুগুলি উপরে এবং নীচে এবং পাশের পাশ দিয়ে ত্রিভুজটি কোথায় তৈরি হবে তা অনুমান করা শক্ত to
   • দ্বিতীয়ত, বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে যে বেশিরভাগ ভূমিকম্পের মৃত্যু কাঠামোগত লোকদের পতনের ফলে ঘটে না, জনগণের উপর ধ্বংসাবশেষ দ্বারা ঘটে থাকে। কাঁপানো যখন বস্তুর পতনের পরিবর্তে কোনও কাঠামোর পতনের কারণ হয় তখন জীবন পদ্ধতির ত্রিভুজটি প্রয়োগ করতে হবে।
   • তৃতীয়ত, অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন যে এক জায়গায় স্থির হয়ে স্থির হয়ে স্থানে গিয়ে আঘাত পাওয়ার আরও বেশি ঝুঁকি রয়েছে। জীবন পদ্ধতির ত্রিভুজটি মানুষকে এমন জায়গায় আশ্রয় নিতে উত্সাহিত করে যেখানে যতটা সম্ভব নিরাপদ হওয়ার পরিবর্তে নিরাপদ বলে মনে করা হয়।

পদ্ধতি 3 বাইরে থাকাকালীন একটি ভূমিকম্প থেকে বেঁচে থাকা

1. 
   

   
   ঝাঁকুনি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত বাইরে থাকুন। কাউকে বাঁচানোর চেষ্টা করতে গিয়ে বা কোনও বিল্ডিংয়ের দিকে যাওয়ার সময় নায়ককে অভিনয় করবেন না। সবচেয়ে নিরাপদ মনোভাব হ'ল বাইরে থাকাই যেখানে কাঠামোগুলি ধসের ঝুঁকি হ্রাস পায়। সর্বাধিক বিপজ্জনক স্থানগুলি প্রস্থান এবং বাইরের দেয়ালের কাছাকাছি।

2. 
   

   
   বৈদ্যুতিক গ্রিড থেকে বিল্ডিং, ল্যাম্পপোস্ট এবং ঝুলন্ত তারগুলি থেকে দূরে থাকুন। এই উপাদানগুলি ভূমিকম্পের সময় বাইরের জন্য সবচেয়ে বড় বিপদ ডেকে আনে।

3. 
   

   
   আপনি যদি যানবাহনে থাকেন তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটি বন্ধ করুন এবং এতে থাকুন। কোনও বিল্ডিং, গাছ, ঝুলন্ত নালী (ভায়াডাক্ট টাইপ) বা বৈদ্যুতিক ইনস্টলেশনগুলির নীচে বা তার কাছাকাছি থামানো থেকে বিরত থাকুন। ঝাঁকুনি থামার পরে সাবধান থাকুন। কোনও সড়কপথ, স্থগিত হাইওয়ে র‌্যাম্প বা সেতুতে ভ্রমণ এড়িয়ে চলুন যা ভূমিকম্পের সময় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

4. 
   

   
   ধ্বংসাবশেষের নিচে আটকা পড়ে থাকলে শান্ত থাকুন এবং কিছু সাবধানতা অবলম্বন করুন। এই মনোভাব প্রাকৃতিক নয় এবং এটি আতঙ্কিত করা সহজ। যাইহোক, আপনাকে উদ্ধারকারীদের হস্তক্ষেপের জন্য অপেক্ষা করার সময় অবশ্যই মাস্টার এবং ধৈর্য ধরতে হবে। আপনি যদি নিজেকে খুব বড় ধ্বংসাবশেষের নিচে আটকে পড়ে থাকেন তবে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার এটি সম্ভবত সেরা উপায়।
   • কোনও ম্যাচ বা লাইটার জ্বালিয়ে দেবেন না। গ্যাসের ফুটো বা জ্বলনযোগ্য রাসায়নিক থাকলে আপনি মারাত্মকভাবে পোড়াতে পারেন।
   • আলোড়িত ধুলা এড়ানোর জন্য নড়াচড়া করবেন না। টিস্যু বা পোশাক দিয়ে আপনার মুখটি Coverেকে রাখুন।
   • উদ্ধারকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে একটি জলবাহী ট্যাপ করুন। আপনার যদি হুইসেল থাকে তবে এটি ব্যবহার করুন। কেবল একটি সর্বশেষ অবলম্বন হিসাবে চিৎকার করুন, অন্যথায় আপনি বিপজ্জনক ধুলা নিঃশ্বাস ফেলতে পারেন।

5. 
   

   
   যদি আপনি একটি বড় টুকরা জলের কাছাকাছি থাকেন, সুনামির জন্য প্রস্তুত হও. এক বা একাধিক বিধ্বংসী তরঙ্গ নদীর তীরে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পরে উপকূল এবং বাড়িগুলিতে আঘাত করতে পারে। যদি সবেমাত্র ভূমিকম্প ঘটে থাকে এবং এর কেন্দ্রস্থলটি সমুদ্রের নীচে অবস্থিত থাকে তবে পানির উপরিভাগে সুনামির বিকাশ হওয়ার বড় ঝুঁকি রয়েছে।