রমজানের সময় কীভাবে ওজন কমে যায়

কন্টেন্ট

• পর্যায়ে
• পর্ব 1 খেলার সময় খারাপ অভ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া
• পার্ট 2 আপনার খাবার এবং পানীয়ের পরিকল্পনা করছেন
• পর্ব 3 রমজানের সময় আপনার খাবার ভাগ করুন
• অংশ 4 খাবার সম্পর্কে চিন্তাভাবনা এড়িয়ে চলুন

রমজান একটি পবিত্র মাস, যার সময় মুসলিম বিশ্বাসীদের উচিত তাদের নিজস্ব বিশ্বাস এবং ব্যক্তিগত বৃদ্ধির দিকে মনোনিবেশ করা। এই পুরো সময়কালে, ভোর থেকে সন্ধ্যা অবধি পরম রোজা রাখা বাধ্যতামূলক। যদিও অল্প বয়স্ক ব্যক্তিটি ধর্মীয় উদ্দেশ্যগুলির জন্য একটি সুপারিশ, আপনি রমজানের কিছুটা অভ্যাস বদলাতেও সুবিধা নিতে পারেন, যার সাথে আপনি খাওয়ার ঘনত্ব এবং আপনার ডায়েটের গুণগত মান। যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য রমজান উপযুক্ত সময়। আপনাকে কেবলমাত্র আপনার ডায়েট সম্পর্কে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং এই পবিত্র মাসের আধ্যাত্মিক দিকটিতে মনোনিবেশ করতে হবে।

পর্যায়ে

পর্ব 1 খেলার সময় খারাপ অভ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া

1. 
   

   
   আপনার ওজন বাড়ানোর অভ্যাসগুলি কী তা নির্ধারণ করুন। যারা তাদের অভ্যাস পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য রমজানের রোজা আদর্শ। এই পরিবর্তনটি আপনার পক্ষে কেন গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে ভাবতে সময় দিন। নিজেকে নিম্নলিখিত প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন।
   • আপনি কেন ভাবেন যে আপনার ওজন কমাতে হবে? হয়তো আপনার ওজন বেশি।
   • কোন অভ্যাস আপনাকে মোটা করে তোলে? হয়ত আপনি খুব বেশি চিনি খান।
   • অভ্যাসের এই পরিবর্তনটি কীভাবে আপনার ধর্মের সাথে মিলে যায়? হতে পারে আপনি আরও নিবিড় হতে শিখতে হবে।
   • আপনি কি মনে করেন যে আপনার অভ্যাসগুলি আপনার আধ্যাত্মিক লক্ষ্যের অন্তরায়? দেখে মনে হতে পারে যে আপনি জাগতিক ক্রিয়াকলাপগুলিতে বেশি মনোযোগ দিচ্ছেন আপনার আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্যের দিকে নয়।

2. 
   

   
   
   
   খারাপ অভ্যাসগুলি ভাল অভ্যাসের সাথে প্রতিস্থাপন করুন। রমজান মাসে আপনি দিনে কিছু খেতে বা পান করতে পারবেন না। আপনি যখনই নাস্তা খেতে চান বা কিছু পান করতে চান তখন নিজেকে একটি নতুন অভ্যাস দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করুন। হাঁটার চেষ্টা করুন, একটি বিবৃতি পড়া বা কোরআন পেরিয়ে যাওয়া, বা অন্য কোনও মানসিক বা ম্যানুয়াল ক্রিয়াকলাপের দিকে মনোনিবেশ করার চেষ্টা করুন।
   • যেহেতু উপবাসের সময় শরীরের জলাধার পুনরায় পূরণ করা সম্ভব নয়, আপনি চুপচাপ চলাফেরা করতে পারেন।
   • নিজেকে নতুন শখের প্রতি উত্সর্গ করুন, যেমন বুনন, অঙ্কন, কাঠের কাজ, বাদ্যযন্ত্র বাজানো, লেখা বা ধাঁধা।

3. 
   

   
   রোজার সময় সক্রিয় থাকুন এবং রোদ এড়িয়ে চলুন। রোজা রাখার সময়, আপনার নিজের রুটিনটি অবশ্যই আপনার নিয়মিত চালিয়ে যেতে হবে। এটি খারাপ অভ্যাসগুলি নির্মূল করতে সহায়ক হবে এবং আপনার পরিবর্তনের বিষয়ে ভাবতে বাধ্য করবে। এছাড়াও, আপনি আরও ক্যালোরি পোড়াবেন, যা আপনাকে ওজন হ্রাস করতে উত্সাহিত করতে পারে। তবে, আপনাকে পানিশূন্যতা না করার জন্য সকাল 10 টা থেকে 4 টা অবধি সূর্যের বাইরে থাকতে ভুলবেন না।
   • আপনার দৈনন্দিন কাজকর্ম স্বাভাবিকভাবে চালিয়ে যান।
   • আপনার দৈনন্দিন জীবনে যোগ অনুশীলনকে অন্তর্ভুক্ত করুন।
   • বেড়াতে বেরোন।

4. 
   

   
   
   
   সূর্যাস্তের পরে কিছুটা কঠোর প্রশিক্ষণ দিন। সূর্যাস্তের পরে আপনাকে তীব্র ক্রিয়াকলাপ বুক করতে হবে, যখন আপনি জল খেতে সক্ষম হবেন। দৌড়, নাচা বা কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়ামের অন্যান্য ফর্মগুলির মতো ক্রিয়াকলাপগুলি চেষ্টা করে আপনি আপনার রুটিনে প্রায় 30 মিনিট সময় দিতে পারবেন।
   • আপনার যদি ওজন বেশি হয় বা স্বাস্থ্য সমস্যা হয় তবে যে কোনও ধরণের শারীরিক কার্যকলাপ শুরু করার আগে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
   • একাধিক ব্যক্তিগতকৃত অনুশীলন বিকাশের জন্য ব্যক্তিগত প্রশিক্ষকের সাথে কথা বলুন। কোনও ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক খুঁজে পেতে, ইন্টারনেট অনুসন্ধান করুন বা একটি জিমটি দেখুন। নিয়োগের আগে পেশাদারদের রেফারেন্সগুলি পরীক্ষা করতে ভুলবেন না।

পার্ট 2 আপনার খাবার এবং পানীয়ের পরিকল্পনা করছেন

1. 
   

   
   জটিল শর্করা এবং চর্বিযুক্ত প্রোটিন খান। আপনি কখনই লাউব খাবার (যা সুহুর নামে পরিচিত) ভুলে যাবেন না। অন্যথায়, আপনি যখন সেদিন খেলে শেষ হয়ে যায় তেমন কোনও ঘটনা হবে না। পরিবর্তে, আপনার জটিল কার্বোহাইড্রেট (উদাহরণস্বরূপ, পুরো পণ্য বা ওটমিল ফ্লাকস) এবং ডিমের সাদা, লেবান এবং পনিরের মতো চর্বিযুক্ত প্রোটিনগুলি বেছে নেওয়া উচিত। তবে, লবণ এড়িয়ে চলুন যাতে আপনি রোজা শুরু করার সময় সকালে খুব তৃষ্ণার্ত বোধ করবেন না।
   • আপনি ফল ও স্বল্প ফ্যাটযুক্ত দুধের সাথে ওটমিলের ফ্লেক্সগুলি খেতে পারেন এবং একটি ডিমের সাথে মিশ্রিত করতে পারেন।
   • আপনি হালকা পনির, কাটা আপেল এবং টোস্টের টুকরো দিয়ে স্ক্র্যাম্বলড ডিম চেষ্টা করতে পারেন।

2. 
   

   
   সম্ভব হলে সূর্যাস্তের পরে স্বাস্থ্যকর নাস্তা পান। আপনি সারাদিন ধরে রয়েছেন, সুতরাং সূর্য ডুবে যাওয়ার পরে আপনি খুব ক্ষুধার্ত হবেন এবং আপনার দেহের খাবারের তীব্র প্রয়োজন হবে। অতএব, লিফার, যা ব্রেকআপের খাবারটি আপনার প্রচেষ্টাগুলি সহজেই নষ্ট করতে পারে। যদি আপনার traditionতিহ্য মঞ্জুরি দেয় তবে আপনি একটি স্বাস্থ্যকর নাস্তা আগেই রান্না করতে পারেন যাতে আপনার প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি রয়েছে এমন কিছু খেতে প্রলুব্ধ না করা।
   • একটি সহজ এবং সুস্বাদু নাস্তা উপভোগ করুন, যেমন একটি ফল, হিউমাস সহ শাকের প্লেট, চিনাবাদাম মাখনের সাথে আপেলের টুকরোগুলি বা কেবল একটি ছোট সালাদ।
   • আপনার পরিবার বা অন্যান্য বিশ্বস্তের সাথে খেতে অপেক্ষা করতে হলে, উত্তোলন শুরু করার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প গ্রহণ করুন। একবার আপনি কয়েকটি কামড় খাওয়ার পরে আপনার অতিবেগের প্রতিরোধ করা সহজ হবে be

3. 
   

   
   শোবার সময় ও ভোরের মধ্যে আট গ্লাস জল পান করুন। প্রথমে দুটি চশমাটি উত্তোলনের জন্য বা আপনার জলখাবারের সাথে পান করুন। লিফট এবং সুহুরের মধ্যে, চার গ্লাস পান করুন। অবশেষে টেবিলে দুই গ্লাস পানি নিন। যদিও রাতে জল পান করা কঠিন মনে হলেও এটি রোজার সময় আপনাকে স্বাস্থ্যকর এবং হাইড্রেটেড রাখতে সহায়তা করবে।
   • লিফট এবং সুহুরের মধ্যে চার গ্লাস পানি সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন যাতে আপনি একবারে একাধিকবার গ্রহণ না করেন।

4. 
   

   
   প্রক্রিয়াজাত শর্করা এড়িয়ে চলুন। সুগার ড্রিঙ্কস এবং মিষ্টান্নগুলিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে এবং আপনার সমস্ত প্রচেষ্টা নষ্ট করতে পারে। অতএব, স্বাস্থ্যকর শর্করা দিয়ে যতটা সম্ভব প্রতিস্থাপন করুন (উদাহরণস্বরূপ, গুড় বা মধুর উপর ভিত্তি করে ফল বা প্রাকৃতিক মিষ্টি)। এই পরিবর্তনগুলির সাথে, আপনি ট্র্যাকে থাকতে পারেন, রক্তে শর্করার ওঠানামা রোধ করতে এবং আপনার ক্যালোরির পরিমাণ সীমিত করতে পারেন।
   • রমজান আপনার চিনি খাওয়ার অভ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য দুর্দান্ত সময়। আপনি যদি চিনি খাওয়া বন্ধ করেন তবে আপনার আর কোনও লোভ অনুভব হবে না।
   • ফলগুলি দুর্দান্ত পছন্দ, তবে ফলের রসগুলি এড়িয়ে চলুন কারণ তাদের মধ্যে চিনির পরিমাণ আরও বেশি।

পর্ব 3 রমজানের সময় আপনার খাবার ভাগ করুন

1. 
   

   
   আস্তে আস্তে খান। সকালের ভোরের আওয়াজ দেখে অবাক হওয়ার মতো না হয়ে সারা দিন সহ্য করার জন্য পুরো পেট থাকে বলে অনেকে ভোরের খাবারে দ্রুত খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। যাইহোক, এটি আপনাকে আপনার সমস্ত শারীরিক এবং আধ্যাত্মিক প্রচেষ্টাকে অত্যধিক পরিশ্রম করতে এবং নষ্ট করতে পারে। একইভাবে, আপনি যদি উত্তোলনের জন্য খুব তাড়াতাড়ি খান তবে আপনার পেটে মস্তিষ্ককে এটি পূর্ণ বলে দেওয়ার সময় থাকবে না। খাওয়ার সময় মননশীলতা অনুশীলন করুন এবং আপনার গতি কমিয়ে দিন।
   • খাবারের স্বাদ এবং স্বাদে বিশেষ মনোযোগ দিন।
   • প্রতিটি কামড় গ্রাস না করে মুখে আরও খাবার রাখবেন না।
   • প্রতিটি কামড়ের মাঝে কাঁটাচামচ বা চামচ রাখুন।
   • খাবারটি গন্ধ নিতে সময় নিন।
   • আপনি সূর্যাস্তের আগে আবার না খাওয়া হলেও সাধারণ আকারের খাবার গ্রহণে কোনও ভুল নেই wrong রমজানের অন্যতম প্রধান ফাঁদ খাওয়ার সময় খুব বেশি খাওয়া হয়।
   • আপনি যদি ওজন হ্রাস করতে চান তবে আপনার বার্নের চেয়ে কম ক্যালোরি খাওয়া দরকার। তবে, দিনে ১,২০০ ক্যালরিরও কম খাবার এড়িয়ে চলুন। আপনি এই জাতীয় অনলাইন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে আপনার ক্যালোরির চাহিদা নির্ধারণ করতে পারেন।

2. 
   

   
   সূর্যাস্তের পরে খুব বেশি খাওয়া এড়িয়ে চলুন। লিফ্টরটিকে নিজেকে পুনর্জীবিত করার জন্য একটি সুযোগ হিসাবে বিবেচনা করুন এবং নিজেকে গিরি করার সুযোগ হিসাবে নয়। এটি আধ্যাত্মিক সিদ্ধান্ত হিসাবে বিবেচনা করা সহায়ক হতে পারে, আপনাকে বলে যে রাতে অতিরিক্ত মাত্রায় পান করা দিনের বেলা উপবাসের অনুভূতির জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। ক্ষুধার্ত না হয়ে এবং আপনাকে আরও শক্তিশালী বোধ করতে সহায়তা করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার খান।
   • ভোজের পরিবর্তে একটি সাধারণ খাবারের জন্য বেছে নিন।
   • কম ক্যালোরি খাবারের পক্ষে।
   • উপবাসের জন্য খাবারকে এক ধরণের জ্বালানী হিসাবে বিবেচনা করুন এবং পুরষ্কার নয়।

3. 
   

   
   অতিরিক্ত পরিমাণ ছাড়াই লিটারের স্পিরিটটি ভাগ করুন। কোনও অবস্থাতেই, যদি সুযোগটি আসে তবে আপনি ইফতারির জন্য আপনার পরিবার বা আপনার মসজিদের অন্যান্য বিশ্বস্ত ব্যক্তির সাথে দেখা করতে পারেন। যাইহোক, এটি একটি পবিত্র অনুষ্ঠান হিসাবে, আপনি ওজন হ্রাস করার চেষ্টা করছেন তা না বলাই বুদ্ধিমানের কাজ হতে পারে। পরিবর্তে, আপনার কথা এবং কর্ম রমজানের চেতনায় ফোকাস করুন। একটু খাবার ভুলে যাবেন।

4. 
   

   
   বিশেষ খাবারের ছোট অংশ খান। কিছু পরিবার বা মুসলিম সম্প্রদায়ের বিশেষ খাবার রয়েছে যা রমজানে লিফার বা সুহুরের traditionতিহ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদি আপনার পরিবার আশা করে যে আপনি এই traditionsতিহ্যগুলির মধ্যে একটি ভাগ করেন, তবে উচ্চ-ক্যালোরিযুক্ত খাবারের ছোট অংশ খান। উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবারের অতিরিক্ত অংশ সহ আপনার ডায়েট সমৃদ্ধ করুন।
   • এই বিশেষ খাবারের অংশগুলি আপনার পরিবার বা বন্ধুদের সাথে একত্রে লিটারের চেতনা ভাগ করে নেওয়ার চেষ্টা করুন।
   • উদারতা রমজানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। আপনার সাথে যারা উদার তারা তাদের প্রত্যাখ্যান করবেন না। তাদের ধন্যবাদ এবং আপনার উদ্বৃত্ত খাবার তাদের সাথে ভাগ করুন।

অংশ 4 খাবার সম্পর্কে চিন্তাভাবনা এড়িয়ে চলুন

1. 
   

   
   চাপ কমাতে শিথিল করার কৌশলগুলি ব্যবহার করে দেখুন। স্ট্রেস করটিসোলের মতো হরমোনগুলি প্রকাশ করে যা আপনাকে আরও ক্ষুধার্ত করে তুলতে পারে এবং মিষ্টি এবং উচ্চ-ফ্যাটযুক্ত খাবার খেতে আগ্রহী হতে পারে। উপবাস এবং আপনার ওজন হ্রাস লক্ষ্যগুলি স্ট্রেস তৈরি করতে পারে, যার ফলে করটিসলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। কিছুটা শিথিল কৌশল অনুশীলনের চেষ্টা করুন যেমন গভীর শ্বাস, ধ্যান, যোগ বা শখ যা আপনাকে শান্ত হতে সহায়তা করবে।
   • রঙ করার চেষ্টা করুন।
   • প্রকৃতির পদচারণা করুন।
   • একটি পত্রিকায় আপনার চিন্তাভাবনা লিখুন।
   • একটি বই পড়ুন।
   • এক বন্ধুকে বলুন।
   • একটি শিথিল গান শুনুন।
   • একটি পিতামাতা বা পোষা প্রাণী আলিঙ্গন।

2. 
   

   
   খাবার সম্পর্কিত ক্রিয়াকলাপ, স্থান এবং নির্গমন এড়িয়ে চলুন। আপনি যদি খাবারের কাছে প্রচুর সময় ব্যয় করেন তবে আপনি দিনের বাকি দিনগুলি নিয়ে এই চিন্তাভাবনা বন্ধ করবেন না। উদাহরণস্বরূপ, রেস্তোঁরাগুলিতে আপনার বন্ধুদের সাথে আসা এড়ানো উচিত। একইভাবে, আপনি যদি কোনও রান্নার অনুষ্ঠান দেখেন তবে আপনার আগ্রহ হবে। আপনাকে খাদ্য সম্পর্কিত ক্রিয়াকলাপগুলি অন্যদের সাথে প্রতিস্থাপন করতে হবে যা আপনার মনকে দখল করে।
   • আপনার নিজের বিশ্বাসে মনোনিবেশ করুন: নামাজ পড়ুন, ধ্যান করুন, কুরআন পড়ুন এবং মসজিদে ধর্মীয় সেবায় যোগ দিন।
   • আপনার বন্ধুদের সাথে একটি খেলা খেলুন (উদাহরণস্বরূপ, একটি বোর্ড গেম)।
   • একটি বই পড়ুন।
   • কর্মক্ষেত্রে, একটি কনফারেন্স রুমে বা কারও অফিসে সভার আয়োজন করুন।

3. 
   

   
   অন্যকে আপনার সহায়তা সরবরাহ করুন। রমজানের অন্যতম উদ্দেশ্য হ'ল সদকা ও পরার্থতাকে উৎসাহিত করা। আপনার সম্প্রদায়ে অবদান রাখার উপায়গুলি সন্ধান করুন। একটি অলাভজনক সংস্থাকে দান করুন, আপনার মসজিদ দিয়ে অন্যকে সহায়তা করুন বা যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের সাথে যান।
   • অন্যের জন্য খাবার প্রস্তুত করুন।
   • অসুস্থ লোকদের সাথে যান
   • একটি দাতব্য সহায়তার জন্য অফার।
   • আপনি অভাবীদের জন্য আর ব্যবহার করেন না এমন জিনিসগুলি দান করুন।

4. 
   

   
   আরও প্রার্থনা। যেহেতু রমজান একটি পবিত্র মুহূর্ত, তাই প্রার্থনা করার জন্য প্রচুর সময় ব্যয় করা বোধ করে। আপনার বিশ্বাসকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি, প্রার্থনাগুলি আপনাকে ক্ষুধা সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করতেও সহায়তা করতে পারে।
   • আপনি যখনই খাবার সম্পর্কে চিন্তা শুরু করবেন তখনই একটি প্রার্থনার প্রতি মনোনিবেশ করুন।
   • যখনই আপনার চিন্তা বিভ্রান্ত হয় তখন তেলাওয়াত করার জন্য একটি প্রার্থনা মনে রাখবেন। সুতরাং আপনি মনোনিবেশ করতে না পারলেও প্রার্থনা করতে পারেন।

5. 
   

   
   অতিরিক্ত খাওয়ার পরিবর্তে সূর্যাস্তের পরে কুরআন পড়ুন। রমজানের সময় কুরআন পড়ার চেয়ে বেশি সুপারিশ করা হয়। কিছু প্যাসেজ পড়া আপনাকে এই পবিত্র মাসটির অর্থ আরও ভালভাবে বুঝতে সহায়তা করে। রোজা শুরু করার আগে আপনি কী খেতে চান তা ভেবে কুরআনের শিক্ষা এবং নিজের বিশ্বাস সম্পর্কে চিন্তা করার চেষ্টা করুন।