কিভাবে রমজান মাসের সর্বাধিক উপার্জন করা যায়

কন্টেন্ট

• পর্যায়ে
• পর্ব 1 রমজানের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে
• পার্ট 2 রমজানের সময় আচরণ
• পার্ট 3 এই অভিজ্ঞতা থেকে শেখা

রমজানের আগমনে প্রতিটি মুসলমান এই পবিত্র মাসের সর্বাধিক উপার্জন করতে চায়। এটি একটি divineশিক মাস যেখানে বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা তাদের দেহ, প্রাণকে পুষ্ট করতে এবং তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে। এই সময়ের পুরো সুবিধা নিতে আপনার রোজা, নামাজ এবং অভ্যাসের সময় আপনাকে শৃঙ্খলাবদ্ধ হতে হবে। নিজেকে ব্যক্তিগতভাবে বিকাশের উদ্দেশ্যে এই মাসের শুরুর আগে শারীরিক ও আধ্যাত্মিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করার চেষ্টা করুন।

পর্যায়ে

পর্ব 1 রমজানের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে

1. 
   

   
   আপনার শরীরকে ডিটক্সাইফাই করুন মাস শুরুর আগে স্বাস্থ্যকর ডায়েট করুন, পর্যাপ্ত ঘুম পান এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন। জটিল কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ একটি প্রাতঃরাশ দিয়ে দিন শুরু করুন যা ধীরে ধীরে পচে যেতে পারে। এটি আপনাকে সারা দিন পুরো শক্তি রাখার অনুমতি দেবে। ফল, শাকসবজি, লাইভ দই এবং সালাদগুলিতে ফোকাস করার সময় প্রতিটি দিন শেষে হালকা খাবার খান।
   • পর্যাপ্ত জল পান করুন এবং পানিশূন্যতা এড়ান। বিশেষত চা এবং কফির মতো ডায়ুরেটিকগুলি এড়িয়ে চলুন।
   • বিরক্ত হওয়া এড়িয়ে চলুন এবং বিরক্ত হলে খাওয়ার তাগিদকে প্রতিরোধ করুন। আপনি যা খান তা সম্পর্কে যত্নবান এবং পদ্ধতিগত হওয়ার চেষ্টা করুন।

2. 
   

   
   আপনার আত্মা প্রস্তুত করুন। নিজেকে প্রতি সোমবার, বৃহস্পতিবার এবং ছাবন মাসে 13, 14 এবং 15 খেলে আধ্যাত্মিকভাবে প্রস্তুত করুন। ফজরের নামাজের আধ ঘন্টা আগে সম্ভব হলে নামাজ আদায় করার আগে ঘুম থেকে উঠুন। ফজরের নামাজের পরে কুরআন পড়ুন, এমনকি প্রায় পনের মিনিট হলেও।
   • আধ্যাত্মিকতা, শৃঙ্খলা এবং ইসলাম সম্পর্কে খুব ভাল বক্তৃতা ডাউনলোড করুন। দিনের বেলা বা আপনার কর্মক্ষেত্রে এগুলি শুনুন। আপনার বিশ্বাসকে আরও শক্তিশালী করার জন্য আপনি যত বেশি সময় ব্যয় করবেন, আপনার হারিয়ে যাওয়া মুহুর্তগুলিতে আপনার চিন্তাভাবনা তত বেশি অনুশীলন করা হবে।
   • রান্না করার সময়, আপনি যখন কোনও কাতারে থাকবেন বা যখন আপনার ফ্রি সময় থাকবে তখন ধিকর বা ভক্তিপূর্ণ অন্য কোনও কাজ করার বিষয়ে বিবেচনা করুন। এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একটি সূফী traditionতিহ্য, তবে এই অনুশীলন আপনাকে কেবলমাত্র আল্লাহ সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করতে সহায়তা করবে, আপনি যেখানেই আসুন না কেন।

3. 
   

   
   
   
   আপনার মনকে মুক্ত করুন। বিক্ষিপ্ততা কমাতে এবং দাবিদার হতে। অন্যকে সাহায্য করার এবং অগ্রগতি করার বিষয়ে আপনার চিন্তাভাবনাগুলিকে ফোকাস করুন। পড়াশুনা, সৃজনশীলতা বা শান্তিতে চিন্তা করার জন্য আপনার ফ্রি সময় ব্যয় করুন। টেলিভিশন এবং অন্যান্য বিভ্রান্তিকর মিডিয়া থেকে মুক্তি পান এবং আপনার বিশ্বাসকে শক্তিশালী করার জন্য একটি আধ্যাত্মিক বই পড়ার বিষয়ে ভাবুন।

4. 
   

   
   এই মাসে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত হন। আপনার জীবনকে সংগঠিত করুন এবং এই ধন্য মাসটি সর্বাধিক উপার্জনের জন্য প্রস্তুত হন। সমস্ত রমজান মাসে আকারে থাকার জন্য আপনার ক্ষমতার সমস্ত কিছু করুন। আপনি যদি ইতিমধ্যে নিজের মধ্যে শৃঙ্খলাবদ্ধ জীবনযাপনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করে থাকেন তবে আপনি প্রার্থনার সময়, ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলি কঠোরভাবে পালন করা এবং ডায়েটরি পরিবর্তনের পক্ষে সমর্থন করতে আরও সহজ পাবেন।
   • যে কোনও ব্যবসায়ের অগ্রগতি চলছে। রমজান শুরুর আগে আপনার জীবনকে যথাযথ করুন। আপনি যদি ব্যবহারিক সমস্যাগুলি নিয়ে চিন্তা না করেন তবে এটি আপনাকে আধ্যাত্মিক বিকাশের দিকে আরও গভীরভাবে মনোনিবেশ করতে সহায়তা করবে।
   • আপনার সমস্ত কেনাকাটা আগে থেকেই করুন। খেলার সময় কেনাকাটার কাজ এক বিরল কাজ হতে পারে। প্রচুর পরিমাণে খাবার প্রস্তুত করুন এবং এগুলি ফ্রিজে রেখে দিন। শাকসবজি কেটে এয়ারটাইট পাত্রে সংরক্ষণ করুন।

5. 
   

   
   
   
   আগামী মাসের জন্য আপনার উদ্দেশ্যগুলি তৈরি করুন। আপনি আপনার জীবনে কী পরিবর্তন করতে চান তা ভেবে দেখুন। হতে পারে আপনি কিছু খারাপ অভ্যাসের অবসান ঘটাতে, আপনার শৃঙ্খলার উন্নতি করতে বা আপনার আদর্শকে অনুশীলন করতে চান। আরও সুখী হতে এবং আরও কার্যকর বিশ্বাস রাখতে আপনি যা কিছু করতে পারেন তা বিবেচনা করুন। রমজান আপনার জীবন সম্পর্কে চিন্তাভাবনা এবং আপনার ছোট্ট অভ্যাসগুলি পরিবর্তনের একটি দুর্দান্ত সুযোগ is নিজেকে পুরোপুরি উপভোগ করতে প্রস্তুত করুন।

পার্ট 2 রমজানের সময় আচরণ

1. 
   

   
   রমজান মাসের প্রতিদিনের অনুষ্ঠানকে শ্রদ্ধা করুন। প্রতিদিন জেগে ফজরের নামাজের আগে সাহুর (ভোরের আগে খাবার) খেতে হবে। আপনি যদি পছন্দ করেন তবে আপনি জেগে থাকতে পারেন এবং ঘুমানোর আগে আপনার সাহুর নিতে পারেন take ফজরের আগে ও পরে কুরআনের কয়েকটি অধ্যায় পড়ার চেষ্টা করুন। প্রার্থনার সময়গুলি কঠোরভাবে মেনে চলার চেষ্টা করুন এবং এমন একটি আচরণ যা আপনার পবিত্র চরিত্র রয়েছে তার চারপাশে আপনার প্রতিদিনের চিন্তাভাবনা উত্সর্গ করার চেষ্টা করুন। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত, মাসের শেষ অবধি খাদ্য, পানীয় এবং যৌনতা থেকে মুক্তি পান। একবার সূর্য অস্ত যাবার পরে, আপনার প্রিয়জনের সাথে লিফটার (রোজ রোজ প্রতি রাতে নেওয়া খাবার) নিন এবং দিনের বেলা আপনি কী শিখলেন তা নিয়ে আলোচনা করুন।
   • প্রার্থনার সময়গুলি সূর্যের অবস্থান দ্বারা নির্ধারিত হয়। আপনি যদি প্রধানত মুসলিম অঞ্চলে বাস করেন তবে মুয়েজিনের ডাক দিয়ে আপনাকে জানানো যেতে পারে।
   • সময়মতো ছোট যাকাত আদায় করার ব্যবস্থা করুন। আপনি Eidদের নামাজের আগে যে কোনও সময় এটি করতে পারেন।

2. 
   

   
   পর্যাপ্ত বিশ্রাম পান। রোজা আপনার খাওয়ার অভ্যাস এবং ঘুমের ধরণকে ব্যাহত করতে পারে এবং সুস্থ থাকার জন্য আপনার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ঘুমের প্রয়োজন হতে পারে। অনেকে ক্ষুধা নিবারণ করতে দেরি করে ঘুমায় এবং বিকেল বেলা ঘুমায়। বিকেলে একটি ঝোপ নেওয়ার চেষ্টা করুন। এমনকি 30 মিনিটের একটি ঝাপটি আপনাকে আরও উত্সাহিত বোধ করবে।

3. 
   

   
   উদার এবং করুণাময় হন. উদারতা রমজান দর্শনের একটি কেন্দ্রীয় বিষয় এবং আপনি প্রতিটি ব্যক্তির সাথে আপনার প্রতিটি মিথস্ক্রিয়াতে এই সম্প্রদায় চেতনার অনুশীলন করতে পারেন। এই মাসের সর্বাধিক আয় করার আগে আপনাকে দান করতে হবে না। আপনি কেবল একটি হাসি বা কয়েকটি সুন্দর শব্দ দিয়ে কারও দিন আলোকিত করতে পারেন। আপনি এমনকি ধৈর্যশীল এবং বিনয়ী হয়ে অন্য মানুষকে তাদের হাসি দিতে পারেন। এই পবিত্র মাসটিকে আপনি কখনও সেরা ব্যক্তির হয়ে ওঠার স্বপ্নের সুযোগ হিসাবে বিবেচনা করুন।
   • অভাবীদের টাকা দিন। গৃহহীন মানুষকে অর্থ বা খাবার দেওয়ার কথা মনে রাখবেন।
   • স্বেচ্ছাসেবক। গৃহহীন মানুষকে খাবার পরিবেশন করার জন্য, ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্থ বাস্তুসংস্থানটি পুনরুদ্ধার করতে বা আপনার আশেপাশে আবর্জনা সংগ্রহ করার জন্য আপনার সময় দিন। আপনার সময়ের সাথে কৃপণ হন না এবং আপনি দেখতে পাবেন যে এই ক্রিয়াগুলি কতটা ফলপ্রসূ।
   • একটি ইতিবাচক শক্তি হতে। যতটা সম্ভব ধৈর্যশীল এবং সদয় হন এবং আপনার দেখা মানুষের দৈনন্দিন জীবন মুছার চেষ্টা করুন। প্রতিদিনের ভিত্তিতে একটি আশাবাদী এবং প্রফুল্ল মনোভাব বজায় রাখার চেষ্টা করুন।

4. 
   

   
   উপবাসের বিকল্প সন্ধান করুন। কিছু লোক রমজানে রোজা থেকে রেহাই পায়। এর মধ্যে রয়েছে গর্ভবতী বা বুকের দুধ খাওয়ানো মহিলা, প্রসবোত্তর রক্তক্ষরণ সহ struতুস্রাবকারী মহিলারা, এমন একটি অসুস্থতায় আক্রান্ত ব্যক্তি যা উপবাসের কারণে বাড়তে পারে, ভ্রমণকারীরা, শারীরিকভাবে উপবাস করতে সক্ষম নয় এমন ব্যক্তির কথা উল্লেখ না করে, হয় বার্ধক্যজনিত বা অযোগ্য রোগের কারণে। যদি আপনি এই বিভাগগুলির মধ্যে একটির অন্তর্ভুক্ত হন তবে আপনি শারীরিক এবং আধ্যাত্মিক উভয় অনুশাসন অনুশীলন করতে পারেন। আপনি কি এমন একটি অনুশীলন খুঁজে পান যা আপনার আত্মাকে খাওয়াত could
   • আপনি যে দিন খেলছেন না সেদিন দরিদ্রদের খাওয়ানোর জন্য বা দাতব্য অনুদান দেওয়ার চেষ্টা করুন। স্বেচ্ছাসেবক বা অন্যদের জন্য উদার কিছু চেষ্টা করুন। যতক্ষণ না আপনার উদ্দেশ্যগুলি শুদ্ধ, আপনি একটি খুব ভাল বিকল্প সন্ধান করতে সক্ষম হওয়া উচিত।

5. 
   

   
   হাইড্রেটেড থাকুন। ভোর থেকে সন্ধ্যা অবধি কিছু পান করা নিষিদ্ধ এবং এর জন্য আপনাকে অবশ্যই লিটার এবং ভোরের সালাতের মাঝে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। প্রতিটি খাবারের সাথে কমপক্ষে দুই গ্লাস পানি নেওয়ার চেষ্টা করুন। আপনাকে কফি, অ্যালকোহল এবং সোডা পছন্দ করে এমন পানীয়গুলি এড়িয়ে চলুন। পরিবর্তে, ভেষজ চা বা স্বাদযুক্ত ফলের রস বেছে নিন।

6. 
   

   
   একটি সম্প্রদায় তৈরি করুন। রমজান মাসের পুরো মাসে তারাবিহ (ইশার পরে প্রতিদিনের সন্ধ্যার বিশেষ নামাজে) যোগ দেওয়ার ও আয়োজন করার চেষ্টা করুন। আপনার লিটারের চারপাশে (দ্রুত ব্রেকিং) সম্পর্কে মুসলিম সম্প্রদায়ের সাথে ভাগ করে নেওয়ার চেষ্টা করুন। সবার জন্য উন্মুক্ত থাকুন এবং প্রায়শই অলক্ষিত হয়ে যাওয়া লোকদের আমন্ত্রণ জানান not সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করুন এবং কেবল নেটওয়ার্ক নয় আপনার সম্প্রদায়ের অন্যদের সাথে একটি সাধারণ ক্ষেত্র সন্ধান করুন। আপনার সমস্ত উদারতা এবং আপনার প্রতিচ্ছবি অন্যের সেবায় রাখার জন্য এই উপবাসের এই মুহুর্তগুলি আপনার সম্প্রদায়ের সাথে ভাগ করুন।
   • "রমজান মোবারক" বা "কাউল্লু আমি ওয়া আন্তুম বিখায়েরের মতো একটি traditionalতিহ্যবাহী রমজান সূত্রের সাথে আরব হওয়া মুসলমানদের সালাম করুন! এই এক্সপ্রেশনগুলির অর্থ "শুভ রমজান" এবং "আপনিও সুস্থ থাকুন, সারাক্ষণ"!

7. 
   

   
   তুলতে বেশি খাবেন না। আপনি সারা দিন না খেয়ে যেমন সূর্যাস্তের সময় আপনার পেট ভরাট করা খুব লোভনীয় হতে পারে তবে রোজা ভাঙ্গাই ভাল। খেজুর দিয়ে শুরু করুন এবং জল, রস, দুধ, স্যুপ বা ফলের ঝাঁকুনির মতো ময়েশ্চারাইজিং পানীয় পান করুন। আপনার সময় নিন এবং পরিমিত পরিবেশন করুন। সন্ধ্যাবেলা আপনার মূল খাবারটি নিন। এছাড়াও, আপনার খাবারগুলি ভাজার পরিবর্তে রান্না করুন এবং গ্রিল করুন।

8. 
   

   
   আল্লাহর সাথে ভাল সময় কাটাও। আপনি সহজেই আপনার দৈনন্দিন জীবনের দ্বিগুণ পয়েন্টে অভিভূত হতে পারেন যে এই মাসটি মূলত withশ্বরের সাথে পুনরায় সংযোগ স্থাপনের জন্য। কুরআনে বলা হয়েছে: "যখন আপনার আর কিছু করার নেই তখন আপনার পালনকর্তার দিকে ফিরে যান। রাতে ঘুম থেকে উঠুন এবং যতবার সম্ভব প্রার্থনা করুন। রমজান মাসে lyশ্বরীয় পশ্চাদপসরণ (ইতিকাফ) করার কথা বিবেচনা করুন, এমনকি কেবল সপ্তাহান্তের জন্য হলেও।

9. 
   

   
   মাসের শেষ দশ দিনের জন্য নিয়তির রাত (লাইলাতুল কদর) সন্ধান করুন। এই রাতে সবচেয়ে পবিত্র মাসের সবচেয়ে পবিত্র দিন বলে মনে করা হয়। কুরআনে লিখিত আছে যে এক হাজার মাস বেঁচে থাকার চেয়ে নিয়তির রাত উত্তম, কারণ সেখানে যে সমস্ত নেয়ামত নেমে আসে of এই রাতের সন্ধান করুন এবং এটিকে উপজাতীয় প্রার্থনা করে, কুরআন পাঠ করে এবং forgivenessশ্বরের ক্ষমা অর্জনের মাধ্যমে ধর্মীয়ভাবে বাস করুন। এই রাতটি আপনার অভিজ্ঞতার টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে।

পার্ট 3 এই অভিজ্ঞতা থেকে শেখা

1. 
   

   
   আপনার জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন করুন। রমজান একটি শৃঙ্খলা এবং সাধারণ জ্ঞান দিয়ে আপনার জীবন পূরণ করার একটি অনন্য সুযোগ। রমজান থেকে সর্বাধিক উপার্জনের সর্বোত্তম উপায় হ'ল আপনি যে শিখেছে তা অনুশীলন করা। আপনি যে স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলি শিখেছেন তা পর্যবেক্ষণ করুন। আপনার পুরানো অভ্যাস না পড়ার চেষ্টা করুন।

2. 
   

   
   আপনার ডায়েট সহ ধীরে ধীরে ফিরে আসুন। আপনি একমাস ধরে নিজেকে খাদ্য থেকে বঞ্চিত করেছেন এবং আপনি আপনার স্বাভাবিক ডায়েট সহ হঠাৎ পুনরায় শুরু করতে পারবেন না। চিনি এবং চর্বিযুক্ত বা ভাজা খাবার দিয়ে পরিমিতভাবে শুরু করুন। খাবার গ্রহণ কমে যাওয়ার কারণে আপনার পেট সঙ্কুচিত হয়ে থাকতে পারে এবং আপনি হঠাৎ ওজন বাড়িয়ে নিতে পছন্দ করবেন না। আপনি যদি বেশি পরিমাণে খান তবে পরের বার ধীর হওয়ার জন্য এটি একটি পাঠ হিসাবে গ্রহণ করুন।
   • শক্তিশালী গ্রাসের অভ্যাসটি পুনরায় শুরু করা কার্যকর হবে কিনা তা নির্ধারণ করার চেষ্টা করুন। আপনি যদি রমজান মাসে স্বাস্থ্যকর জীবন গড়ে তুলতে পারতেন তবে এভাবে চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
   • পেটের পোড়া এড়াতে প্রথমে মশলাদার এবং ভাজা খাবার গ্রহণের আগে ক্ষতিকারক খাবারগুলি, ক্ষারযুক্ত খাবারগুলিতে আপনার শরীরটি প্রথমে ব্যবহার করুন।

3. 
   

   
   মনে রাখবেন যে পরিবর্তন একটি অনুশীলন। রমজানের সময় আপনি আপনার দৈনন্দিন জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন করতে পারেন তবে এর অর্থ এই নয় যে তাদের স্থায়ী চরিত্র রয়েছে। আপনি যদি না চান তবে কিছুই স্থায়ী নয়। আপনার আধ্যাত্মিক এবং ব্যক্তিগত অগ্রগতি চিহ্নিত করার জন্য একটি জার্নাল রাখার চেষ্টা করে দায়বদ্ধ বোধ করার উপায় খুঁজে বের করুন এবং এমন কোনও ব্যক্তির সন্ধানের কথা বিবেচনা করুন যা আপনি বিশ্বাস করতে পারেন।

4. 
   

   
   ক্ষমা করতে এবং ভুলে শিখুন। আপনাকে পিছনে রাখে এমন নেতিবাচক অনুভূতিগুলি ত্যাগ করুন। যারা একবার আপনাকে কষ্ট দিয়েছে তাদের প্রতি বিরক্তি প্রকাশ করবেন না। এটি নিজের ভালোর জন্য করুন। যদি আপনি এই খারাপ অনুভূতিগুলি আশ্রয় নেন তবে আপনি ভবিষ্যতে কেবল মানসিকভাবেই নয়, শারীরিকভাবেও ভুগতে পারেন।