কিভাবে ফোকাস করতে হয়

কন্টেন্ট

• পর্যায়ে
• পর্ব 1 ঘনত্ব উন্নত
• পার্ট 2 আকারে পেতে
• অংশ 3 সংগঠিত করা
• পার্ট 4 বিঘ্ন এড়ানো

এই নিবন্ধে: আপনার ঘনত্বকে উন্নত করুন আপনার সংস্থার যত্ন নিনআর বিভ্রান্তিগুলির নিবন্ধের সংক্ষিপ্তসার ভিডিও 6 রেফারেন্স

আপনার ঘনত্বকে উন্নত করা আপনাকে আরও ভাল ছাত্র বা কর্মচারী হতে পারে, তবে আরও সুখী এবং আরও সুসংহত ব্যক্তি হতে পারে। আপনি যদি নিজের ফোকাসটি উন্নত করতে চান তবে কোনও কাজ শেষ করার আগে আপনাকে কীভাবে বিঘ্ন এড়াতে হবে এবং মনোযোগ-ভিত্তিক গেমসের সাথে নিজেকে প্রস্তুত করা শিখতে হবে।

পর্যায়ে

পর্ব 1 ঘনত্ব উন্নত

1. আপনার মনোযোগ সময়কাল বৃদ্ধি করুন। প্রতিটি ব্যক্তির "মনোযোগের সময়কাল" দীর্ঘ বা সংক্ষিপ্ত হতে পারে তবে নির্দিষ্ট সময়ের সাথে এই সময়কালটি আরও উন্নত করা যেতে পারে তা নিশ্চিত হন। এই মনোযোগের সময়কাল বাড়ানোর জন্য, নির্দিষ্ট কাজের উপর কাজ করা ছাড়া আর কিছু না করার জন্য নিজেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় দিন, 30 মিনিট বলুন। এই সময়টি অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পরে, আসলে থামার আগে আপনি আরও কত বেশি সময় মনোনিবেশ করতে পারেন তা বিবেচনা করুন, এটি কেবল পাঁচ মিনিট বা আধ ঘন্টা দীর্ঘ হোক।
   • আপনি যদি এই কৌশলটির পুনরাবৃত্তি করেন তবে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি যতটা ভেবেছিলেন তার চেয়ে অনেক বেশি সময়ের জন্য আপনি একটি কার্যকে কেন্দ্র করতে সক্ষম। যতক্ষণ না আপনি থামার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন ততক্ষণ চালিয়ে যান। পরের দিন, আরও বেশি কেন্দ্রীভূত থাকার চেষ্টা করুন।

2. 
   

   
   মেডিটেশন. মধ্যস্থতা আরাম করার এক দুর্দান্ত উপায় নয়। আপনি যদি প্রতিদিন 10 থেকে 20 মিনিট ধ্যান করার ব্যবস্থা করেন তবে আপনি ধীরে ধীরে আপনার ঘনত্বকে বাড়িয়ে তুলবেন। যখন আপনি ধ্যান করেন, আপনি আপনার মাথা খালি করার এবং আপনার শরীর এবং শ্বাসের প্রতি মনোযোগ দেওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেন। আপনার যা অর্জন করা উচিত তার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে আপনি সহজেই আপনার মাথা খালি করার এই অনুষদটি স্থানান্তর করতে পারেন। আপনি ঘুমানোর সময় বা এমনকি উভয়ের আগে জেগে ওঠার জন্য ধ্যান অনুশীলন করতে পারেন।
   • অপেক্ষাকৃত শান্ত পরিবেশটি সন্ধান করুন যাতে আপনি শব্দে বিভ্রান্ত না হন।
   • কেবল একটি আরামদায়ক আসন সন্ধান করুন এবং আপনার হাত আপনার হাঁটু বা উরুতে রাখুন।
   • আপনার শরীরের সমস্ত অঙ্গ শিথিল না হওয়া পর্যন্ত একবারে আপনার দেহের এক অংশ শিথিল করার চেষ্টা করুন।

   
   

   
   
   
   আরও পড়ুন। পড়া আপনার মনোযোগ উন্নত করার এক দুর্দান্ত উপায়। মাত্র ত্রিশ মিনিট না থামিয়ে কিছু পড়ার চেষ্টা করুন এবং ধীরে ধীরে কেবল ছোট বিরতিতে এক ঘন্টা বা দুই ঘন্টা পড়ে আপনার পড়ার স্ট্যামিনা বাড়ান। আপনার সামনে যা আছে তার প্রতি মনোনিবেশ করতে সক্ষম হওয়া, এটি কোনও রোম্যান্স বা জীবনী হোক, আপনাকে আপনার কাজের দিকে মনোনিবেশ করতে শিখতে সহায়তা করবে।
   • আপনি যেমন পড়ছেন, নিজেকে যা যা পড়ছেন তা আপনি নিশ্চিত হয়েছেন এবং আপনার সমস্ত মনোনিবেশ এবং শক্তি এই কাজে নিযুক্ত করছেন তা নিশ্চিত করার জন্য কয়েক পৃষ্ঠার পরে নিজেকে প্রশ্ন করুন।
   • আপনার মন জাগ্রত করার জন্য সকালে পড়া এবং রাতে বিছানায় পড়া আপনার ঘুমের আগে মনকে ঘুমিয়ে রাখার জন্য নিখুঁত।
   • প্রতিদিন ত্রিশ মিনিট আরও পড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করুন এবং ত্রিশ মিনিট কম টিভি দেখুন watch প্লেব্যাক চলাকালীন বিকাশ ঘনত্ব ঘনত্ব দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে আপনি অনেক বিজ্ঞাপনের সাথে ছেয়ে যাওয়া কোনও টিভি প্রোগ্রাম দেখলে হারাতে পারেন।
   • পড়ার সময় কোনও কিছুতেই আপনাকে বিরক্ত করতে দেবেন না। আপনার ফোনের শব্দ বন্ধ করুন এবং আপনি যদি পারেন তবে আপনার বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের বিরক্ত না করতে বলুন। এটি কেবল আপনাকে ফোকাস করতে সহায়তা করবে না, তবে আপনি কী পড়ছেন তা আপনি আরও ভাল করে মনে রাখতে পারেন।

3. 
   

   
   
   
   একবারে অনেক কিছু করা বন্ধ করুন। যদিও অনেক লোক মনে করেন যে লক্ষ্যগুলি দ্রুত অর্জন এবং একই সাথে দুটি বা তিনটি জিনিস সম্পাদন করার জন্য মাল্টিটাস্কিং একটি দুর্দান্ত উপায়, তবে মাল্টিটাস্কিং ঘনত্বের জন্য খারাপ। আপনি যখন একসাথে বেশ কয়েকটি কাজ করেন, আপনি ভাবতে পারেন যে আপনি আরও বেশি করছেন তবে বাস্তবে আপনি আপনার সমস্ত ঘনত্ব এবং শক্তি কোনও কার্যেই রাখতে পারবেন না, যা আপনার ঘনত্বকে সত্যই বাধা দেয়।
   • একবারে কেবল একটি কাজ করার চেষ্টা করুন এবং আপনি দেখতে পাবেন যে এটি আরও দ্রুত সম্পন্ন হবে।
   • আপনার কাজ করার সময় আপনার বন্ধুদের সাথে অনলাইনে কথা বলা মাল্টিটাস্কিংয়ের অন্যতম খারাপ উদাহরণ। এটি আপনার উত্পাদনশীলতা অর্ধেক কমাতে পারে।
   • আপনি যদি ঘরে বসে কাজ করেন, আপনি কাজ করার সময় বা পড়াশোনা করার সময় chores করার প্রলোভন এড়ান। সম্ভবত থালা - বাসনগুলি সম্পন্ন হবে তবে আপনি আপনার কাজটি অত্যন্ত নিচে নামিয়ে আনবেন।

পার্ট 2 আকারে পেতে

1. 
   

   
   চিন্তা করুন। আপনি কি কখনও "কাজ" করে দিনটি কাটিয়েছেন এবং তারপর ভাবছেন যে আপনার পক্ষে প্রায় কোনও অগ্রগতি কীভাবে সম্ভব হয়েছিল? যদি এটি আপনার হয়ে থাকে, তবে আপনাকে অন্য কোনও অনুৎজাতীয় দিন শুরু করার আগে অবশ্যই এই অভিজ্ঞতাটি নিয়ে ভাবতে হবে। আপনি কাজ শুরু করার আগে, আপনি আজ আরও বেশি উত্পাদনশীল তা নিশ্চিত করার জন্য, পড়াশোনা বা কাজের আগের দিনটিতে যা কাজ করেছে বা যা হয়নি সেগুলি লিখে রাখুন।
   • হতে পারে আপনি কাজ করার কথা ছিল, কিন্তু আপনার সহকর্মী বা সহপাঠীর সাথে চ্যাট করতে দিনটি কাটিয়েছেন। যদি তাই হয়, পরের বার একা কাজ।
   • আপনি কি আপনার অফিসে কাজ করছেন, কিন্তু আপনি কি সত্যিই নিজের কাজটি না করে আপনার সহকর্মীদের সাহায্য করতে সারাদিন ব্যয় করেছিলেন? যদি তা হয় তবে পরের বারটি কম সহায়ক এবং কিছুটা স্বার্থপর be
   • লোকেরা ফেসবুকে পোস্ট করা এলোমেলো আইটেম পড়ে, আপনার বন্ধুদের সাথে চ্যাট করে, বা আজ রাতে আপনি কী করার পরিকল্পনা করছেন তা আপনার বন্ধুদের পাঠিয়ে দিয়ে আপনি কি আপনার দিনটি হারিয়েছেন? এই জিনিসগুলি করা ভাল পরে কাজের দিন শেষ হবে।
   • আপনি আপনার কাজের দিন শুরু করার আগে, আপনার লক্ষ্য অর্জনে আপনাকে বাধা প্রদানকারী সমস্ত কিছু লিখুন যাতে আপনি একই ভুলগুলি করার সম্ভাবনা কম থাকেন।

2. 
   

   
   কাজ শুরু করার আগে শক্ত অভ্যাস রাখুন। আপনি লাইব্রেরিতে যাচ্ছেন বা আট ঘন্টা কর্মদিবসের জন্য আপনার ডেস্কে বসে থাকুন না কেন, আপনার দিনটি একটি ভাল শুরু করার জন্য কাজ শুরু করার আগে এবং এটি সমস্ত কিছু করার জন্য আরও উত্সাহিত হওয়ার আগে আপনার দৃ work় কাজের নৈতিকতা থাকা জরুরি। আপনি কি করতে হবে।
   • পর্যাপ্ত ঘুমান। উঠে পড়ুন এবং প্রতিদিন একই সময়ে বিছানায় যান যাতে আপনি জাগ্রত হওয়ার বিষয়ে সজাগ এবং সতেজ হন, স্তম্ভিত এবং ক্লান্ত হয়ে না যান।
   • স্বাস্থ্যকর প্রাতঃরাশ খান। প্রাতঃরাশ সত্যিই দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার, আপনাকে কাজ শুরু করার শক্তি পাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার খেতে হবে, তবে অলসতা বা নিরুৎসাহিত বোধ করার জন্য পর্যাপ্ত খাবার খেতে হবে না। দিন শুরু করতে স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট যেমন ওটমিল বা গমের সিরিয়াল, ডিম বা চর্বিযুক্ত টার্কির মতো প্রোটিন এবং কয়েকটি ফল বা শাকসব্জী খান।
   • কিছুটা ব্যায়াম করার জন্য সময় নিন। এমনকি 15 থেকে 20 মিনিটের হাঁটাচলা, এ্যারোবিক ব্যায়াম বা স্ট্রেইটিং এবং পেটিকালগুলি আপনাকে এতক্ষণ ক্লান্ত না করে আপনার রক্ত ​​সঞ্চালনকে উত্সাহিত করবে।
   • আপনার ক্যাফিন গ্রহণ গ্রহণ করুন। যদিও কফি আপনাকে জাগ্রত করতে পারে, তবুও দিনে এক কাপের বেশি না খাওয়ার চেষ্টা করুন বা আপনি দুপুরের দিকে ভেঙে পড়বেন। পরিবর্তে, সামান্য ক্যাফিনের সাথে একটি চা পান করুন বা যদি আপনি সত্যই আপনার দিনটি উত্পাদনশীল হতে চান তবে নিজেকে ক্যাফিন থেকে ছাড়িয়ে নিন।

3. 
   

   
   সঠিক মুহূর্ত এবং সঠিক জায়গা চয়ন করুন। আপনি যদি কোনও traditionalতিহ্যবাহী অফিসে কাজ করেন তবে আপনার দিনটি কখন শুরু এবং শেষ করতে হবে তা পছন্দ করার বিলাসিতা আপনার কাছে নেই। তবে, যদি আপনার কাজের ক্ষেত্রে কিছুটা নমনীয়তা থাকে তবে আপনার দিনটি এমন সময়ে শুরু করা উচিত যখন আপনি সবচেয়ে সজাগ বোধ করবেন, পাশাপাশি আপনার কাজকে সমর্থন করে এমন একটি পরিবেশ বাছাই করুন।
   • মনে রাখবেন যে আমরা সবচেয়ে উত্পাদনশীল সময়টি সবার উপর নির্ভর করে। কিছু লোক যখন ঘুম থেকে ওঠে তখন আরও উত্পাদনশীল হয় যখন অন্যরা সত্যই জাগ্রত বোধের আগে আরও বেশি সময়ের জন্য ইনস্টল করা প্রয়োজন। যখন আপনার শরীরটি সম্ভবত সবচেয়ে বেশি সম্ভবত বলবে তখন চয়ন করুন "চলুন! এবং "আমি কিছুটা ঝাপিয়ে যাব" না।
   • আপনার জন্য উপযুক্ত এমন একটি পরিবেশের সন্ধান করা গুরুত্বপূর্ণ। কিছু লোক বাড়ীতে আরও ভাল কাজ করে কারণ তারা যখন স্বচ্ছন্দ বোধ করে অন্যেরা যখন দোকান বা লাইব্রেরিতে বা ক্যাফেতে থাকেন যেখানে সবাই কাজ করছেন তখন তারা বেশি অনুপ্রাণিত হন।

4. 
   

   
   আপনার প্রয়োজন অনুমান। আপনি যদি যথাসম্ভব মনোযোগী এবং উত্পাদনশীল হতে চান তবে আপনার পড়াশোনা শুরু করার আগে আপনার প্রয়োজনগুলি সম্পর্কে প্রাক্কলিত হওয়া প্রয়োজন, বা আপনার দেহ প্রশ্নযুক্ত চাকরি ছাড়া অন্য কিছু করতে চাইলে আপনার মন বিচরণ শুরু করবে।
   • ডেলি বিতরণকারীর তুলনায় ভিড় না করে আপনাকে চালিয়ে রাখতে বাদাম, আপেল, কলা বা গাজরের কাঠি জাতীয় স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স প্রস্তুত করুন।
   • জলয়োজিত থাকুন। আপনি যেখানেই থাকুন না কেন, আপনার শরীরকে রিফ্রেশ করার জন্য সর্বদা আপনার সাথে এক বোতল জল রাখুন।
   • পোশাকের কয়েকটি স্তর আনুন বা পরিধান করুন। আপনি যে ঘরে কাজ করছেন তা যদি খুব গরম বা ঠান্ডা হয় তবে আপনার কয়েকটি স্তর সরিয়ে নিতে হবে বা একটি স্লিং বা সোয়েটার লাগাতে হবে। ঘাম বা শীতলতা যে আপনি নিরাময় করতে পারেন না কারণ আপনার ঘনত্ব হারাতে লজ্জা হবে।

অংশ 3 সংগঠিত করা

1. 
   

   
   করণীয়গুলির একটি তালিকা তৈরি করুন। আপনি যদি আরও ভাল মনোনিবেশ করতে চান তবে আপনার কাজ শেষ হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য এবং আপনার লক্ষ্য অর্জনে আরও ভাল দিকনির্দেশনা বোধ করার জন্য একটি কংক্রিটের তালিকা তৈরি করার জন্য আপনার প্রতিদিনের জিনিসগুলির একটি তালিকা তৈরি করতে হবে। অলস বসে থাকার পরিবর্তে, আপনি অর্জনের লক্ষ্যের তালিকার মুখোমুখি হবেন এবং এটি পৌঁছে গেলে গর্বিত হবেন।
   • দিনে অন্তত তিনটি জিনিস লিখুন, পরের দিন তিনটি জিনিস এবং সপ্তাহের শেষের মধ্যে তিনটি জিনিস লিখুন। দিনের জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা আক্রমণ করুন এবং আপনার অন্যান্য কাজগুলিতে কাজ শুরু করার সময় থাকলে সন্তুষ্ট হন।
   • বিরতি নিয়ে নিজেকে পুরস্কৃত করুন। প্রতিবার সংক্ষিপ্ত বিরতি নেওয়ার জন্য আপনাকে অন্য কোনও কিছুর দিকে নজর দিতে হবে যা আপনার করণীয় তালিকায় নেই।
   • যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শপিং করা যেমন ছোট কাজগুলি করার চেষ্টা করুন। এইভাবে, আপনি বাড়ির সমস্ত ছোট ছোট কাজগুলি তাড়াতাড়ি করবেন এবং দ্রুত এগুলি থেকে মুক্তি পাবেন। বিলম্ব করতে যাবেন না এবং জিনিসগুলি বন্ধ করবেন না।

2. 
   

   
   আপনার বিভিন্ন কাজের জন্য অগ্রাধিকার রয়েছে। আপনি সর্বাধিক সৃজনশীল বা কঠিন কাজগুলি সকালে করতে ভুলবেন না, যখন আপনি এখনও শক্তি এবং অনুপ্রেরণায় পূর্ণ হন। জিনিসগুলি সহজ করুন, যেমন আপনি যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তত্কালীন বৈঠকের সময় নির্ধারণ, ব্যবহৃত কাগজপত্র জমা দেওয়া বা বিকেলে আপনার কর্মক্ষেত্র পরিষ্কার করা cleaning
   • দিনের শেষে সবচেয়ে কঠিন কাজটি রাখবেন না, আপনি আগামীকাল কী ঘটবে তা ভাল করে দেখতে পাবেন।

3. 
   

   
   একটি সংগঠিত স্থান রাখুন। একটি সংগঠিত স্থান রাখা ফোকাস করতে সক্ষম হওয়ার মূল চাবিকাঠি। আপনার অফিস, আপনার গ্রন্থাগার, আপনার ব্যাকপ্যাক বা সাধারণভাবে আপনার কার্যক্ষেত্রের সমস্ত জিনিস কোথায় রয়েছে তা আপনি যদি সঠিকভাবে জানেন তবে ফোকাস করা আরও সহজ হবে। একটি সংগঠিত কর্মক্ষেত্র থাকা আপনার মূল্যবান সময় সাশ্রয় করবে যখন আপনার কিছু খুঁজে পাওয়ার দরকার। তদ্ব্যতীত, এটি আপনাকে আপনার কাজ করতে আরও অনুপ্রাণিত থাকতে দেয়।
   • আপনার কর্মক্ষেত্র থেকে আপনার কাজের সাথে কোনও সংযোগ নেই এমন কোনও কিছুই সরান। আপনার ডেস্কের কয়েকটি ছবি বাদে, সেখানকার প্রতিটি জিনিসই কাজের সাথে সম্পর্কিত হওয়া উচিত, তা সে কাগজ, স্টাপলার বা কলমের সেট হোক।
   • আপনার সেল ফোনটি যদি কাজ করার দরকার না হয় তবে তা ফেলে দিন। আপনি প্রতি ঘন্টা বা দু'বার এটি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন, তবে এটি আপনার ডেস্কে রাখবেন না বা আপনাকে সর্বদা এটি দেখার জন্য প্রলুব্ধ করবেন।
   • একটি সংগঠিত র‌্যাঙ্কিং ব্যবস্থা আছে। আপনার সমস্ত দস্তাবেজগুলি ঠিক কোথায় রয়েছে তা জেনে রাখলে সারা দিন আপনার অনেক সময় সাশ্রয় হয়।

4. 
   

   
   আপনার সময় পরিচালনা করুন। ফোকাস থাকার জন্য সময় পরিচালনা একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আপনি যখন একটি নতুন ওয়ার্কডে শুরু করেন এবং আপনার করণীয় তালিকাটি লিখবেন তখন আপনার মনে হয় যে এই কাজটি শেষ করার দরকার আছে down আপনার দিনটি কেমন হবে সে সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকবে। এগুলি থেকে মুক্তি পেতে সবচেয়ে বেশি সময় লাগে এমন কাজগুলি করার চেষ্টা করুন।
   • প্রতিটি কাজের জন্য যুক্তিসঙ্গত প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। নিজেকে এমন কিছু করার জন্য বিশ মিনিট সময় দেবেন না যা এক ঘন্টা সময় নিতে পারে অন্যথায় আপনি লক্ষ্য অর্জন করতে পারেন নি দেখে হতাশ হবেন।
   • আপনি যদি কোনও কাজ প্রথম দিকে শেষ করেন তবে একটি ছোট বিরতি নিতে এই সময়টি ব্যবহার করুন। এটি আপনাকে আরও কাজ শেষ করতে উত্সাহিত করবে।

5. 
   

   
   আপনার ক্যালেন্ডারে পরিকল্পনা বিরতি। বিরতিতে বসে থাকা একবারে একটি কাজকে মোকাবেলা করার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি আপনার দিনের সংক্ষিপ্ত বিরতি অনুসরণ করে উত্পাদনশীলতার শিখর প্রত্যাশা করেন, আপনি যদি সত্যিকারের বিরতি ছাড়াই পুরো দিনটি "কম বেশি কাজ করা" ব্যয় করেন তার চেয়ে আপনার ঘনত্ব আরও অনেক বেশি শোষণ করা হবে।
   • কাজের প্রতি ঘন্টা পরে কমপক্ষে 10 থেকে 20 মিনিটের বিরতি নিন। আপনি এই সময়টি দ্রুত ফোন কল করতে, বন্ধুর ইমেইলে জবাব দিতে বা উঠতে এবং এক কাপ চা পান করতে ব্যবহার করতে পারেন।
   • বিরতি দিয়ে নিজেকে পুরস্কৃত করুন। বিরতি কাজটি করতে অনুপ্রেরণা হিসাবে ব্যবহার করুন। আপনি যদি মনে করেন, "আমি এই কাজটি শেষ করে একবারে একটি সুস্বাদু স্মুদি রাখছি" তবে আপনি যদি দিগন্তের দিকে ইতিবাচক কিছু না ছড়ায় তার চেয়ে আপনি আরও বেশি অনুপ্রাণিত হবেন।
   • কিছুটা ব্যায়াম করতে বিরতিতে একটি ব্যবহার করুন। মাত্র 15 মিনিটের জন্য হাঁটতে বা পাঁচ তলা উপরে উঠে তারপরে নীচে নেমে যাওয়া আপনার রক্ত ​​সঞ্চালন করবে এবং আপনাকে আরও সজাগ এবং শক্তিতে বোধ করবে।
   • বিরতি নিতে বিরতি নিন। আপনার অফিসে বা বাড়িতে সারাদিন অবরুদ্ধ থাকবেন না। কিছুটা তাজা বাতাস শ্বাস নিতে বেরিয়ে পড়ুন, সকালের বাতাস উপভোগ করুন বা সূর্যের রশ্মি আপনার মুখকে দুধ দিতে দিন। তারপরে আপনি আরও মনোনিবেশিত হয়ে কাজে ফিরে যেতে প্রস্তুত হবেন।

পার্ট 4 বিঘ্ন এড়ানো

1. 
   

   
   অনলাইনে বিঘ্ন এড়ান। ইন্টারনেট আকর্ষণীয় এবং দরকারী তথ্য দিয়ে পুনরায় পূরণ করতে পারে, কিন্তু যখন কারও কাজ করার কথা আসে তখন এটি অনেক সময় নষ্ট হতে পারে। আপনি যদি সত্যিই নিজের কাজটি করতে চান তবে সারা দিন ফেসবুক ব্যবহার করা এবং আপনার বন্ধুদের সাথে চ্যাট করা এড়িয়ে চলুন এবং যদি সত্যিই প্রয়োজন হয় তবে আপনার কেবল দিনে কয়েকবার পরীক্ষা করুন।
   • যদি আপনি একটি আকর্ষণীয় নিবন্ধ সন্ধান করেন, নিজেকে বলুন যে আপনি এটি পূর্ব নির্ধারিত বিরতির সময় পড়তে পারেন।
   • আপনি কাজ করার সময় ব্যক্তিগত মেইল ​​প্রেরণ এড়িয়ে চলুন। এটি আপনাকে বিভ্রান্ত করবে এবং সাধারণত আপনি যা ভাবেন তার চেয়ে বেশি সময় নেয়।
   • আপনার যদি কাজ করার জন্য সত্যই ইন্টারনেটের প্রয়োজন না হয় তবে আপনার ওয়াইফাইটি সম্পূর্ণ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন। আপনি আপনার মেইল ​​চেক করতে প্রতি ঘন্টা বা দুই ঘন্টা পুনরায় সংযোগ করতে পারেন।
   • অনলাইনে বিঘ্ন এড়ানোর জন্য শিখতে সময় লাগে। আপনি যদি প্রতি পনের মিনিটে আপনার ফেসবুক এবং ইমেলগুলি চেক করেন, প্রতি 30 মিনিটে এগুলি পরীক্ষা করে শুরু করুন এবং দেখুন যে আপনি দিনে মাত্র দু'বার তিনবার পরীক্ষা করে কাজ করতে পারবেন বা এমনকি ফেসবুকে লগ ইন করা এড়াতে পারেন। ।
   • আপনার যদি কাজ করার জন্য ইন্টারনেটের প্রয়োজন হয় তবে একবারে পাঁচটি বেশি ট্যাব না খোলার চেষ্টা করুন। আপনাকে কী পড়তে হবে এবং এগিয়ে যেতে হবে সে বিষয়ে মনোনিবেশ করুন। যদি একই সাথে অনেক পৃষ্ঠা খোলা থাকে তবে আপনার মনটি মাল্টিটাস্কিং করবে।

2. 
   

   
   অন্য ব্যক্তিদের দ্বারা বিভ্রান্ত করবেন না। আপনি অফিস বা লাইব্রেরিতে কাজ করলে অন্যান্য লোকেরা বিভ্রান্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ উত্স। অন্যকে আপনার লক্ষ্য অর্জনে বাধা দিতে দেবেন না। যদিও আপনার কাজ করার কথা ভাবার সময় এটি আলোচনার জন্য লোভনীয় হতে পারে তবে এটি আপনাকে ধীর করে দেবে এবং আপনাকে আরও বেশি দিন কাজ করতে হবে।
   • আপনি যদি আপনার পরিবার বা সহকর্মীদের কাছে কাজ করেন, আপনার চারপাশের লোকদের কাছে পরিষ্কার করুন যে আপনার কাজটি করা আপনার পক্ষে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি খুব ব্যস্ত হয়ে পড়ে দেখেন তবে তারা আপনাকে বিরক্ত করার সম্ভাবনা কম থাকবে।
   • এটি সম্পূর্ণরূপে প্রয়োজনীয় না হলে কল বা ব্যক্তিগত উত্তরগুলি দেবেন না। আপনার বন্ধু এবং পরিবারকে বলুন যে এটি যদি গুরুত্বপূর্ণ হয় তবেই আপনার কাজের সময় আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনার কম এস হবে।
   • আপনি যদি সহপাঠী শিক্ষার্থী বা অধ্যয়নকারী দলের সাথে কাজ করেন তবে নিশ্চিত হয়ে নিন যে প্রত্যেকেই কাজের প্রতি মনোনিবেশ করে। এমনকি মনোনিবেশ করা কতটা জরুরি তা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য তারা যখন হাতছাড়া হন তখনও আপনি হাততালি দিতে পারেন।

3. 
   

   
   আপনার পরিবেশ দ্বারা বিভ্রান্ত করবেন না। কোনও কাজের পরিবেশ যদি আপনি এটির অনুমতি দেন তবে তা বিভ্রান্ত করতে পারে। তবে, আপনার যদি সঠিক মানসিকতা থাকে তবে আপনি আপনার সুবিধার জন্য প্রায় কোনও কাজের পরিবেশ ব্যবহার করতে সক্ষম হবেন। এখানে কি করা উচিত।
   • আপনি যদি কোনও শোরগোলের জনসমক্ষে কাজ করেন, গোলমাল-বাতিল হওয়া হেডফোনগুলিতে বিনিয়োগ করুন বা মনোনিবেশের জন্য শান্ত সঙ্গীত শুনুন।
   • আপনি যদি ফোনে কথা বলছেন বা দু'জন বন্ধু জোরালোভাবে কথা বলছেন এমন কারও পাশে বসে থাকেন, আপনি নিজের জায়গায় বসে থাকলেও দুজন থেকে দূরে থাকুন।
   • আপনি যদি এমন কোনও জায়গায় কাজ করেন যেখানে টিভি চালু আছে, তবে এক ঘণ্টার বেশি বার স্ক্রিনটি দেখবেন না বা আপনি সম্মোহিত হয়ে থাকতে পারেন।

4. 
   

   
   অনুপ্রাণিত থাকুন। আপনি যদি নিজেকে বিভ্রান্ত করা এড়াতে চান এবং আরও ফোকাস করতে চান তবে সর্বোত্তম উপায় হ'ল আপনার কাজটি সম্পন্ন করার অনুপ্রেরণা বজায় রাখা। আপনি যে নথিতে কাজ করছেন তার নীচে আপনার কাজটি করতে আপনাকে কী অনুপ্রাণিত করে তা লিখুন। দিনের বেশ কয়েকটি বার শীটটির নীচে এই কারণটি দেখুন, এটি আপনাকে মনে করিয়ে দেবে কেন কেন মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করা এবং বিক্ষিপ্ত হওয়া থেকে বিক্ষিপ্ত হওয়া উচিত নয়।
   • আপনার কাজের গুরুত্ব সম্পর্কে চিন্তা করুন। নিজেকে বলুন যে আপনি পরীক্ষাগুলি লিখলে আপনার শিক্ষার্থীদের ফলাফল দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ important আপনি যদি কোনও প্রকল্পের দায়িত্বে থাকেন তবে আপনার ব্যবসায়ের সাফল্যের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ।
   • বিবেচনায় নিন। আপনি এই কাজ থেকে কোন ব্যক্তিগত উপকার পাবেন? আপনি যদি পরীক্ষার জন্য অধ্যয়ন করেন তবে আপনি একটি ভাল গ্রেড পেতে সক্ষম হবেন এবং আপনার গড় বৃদ্ধি করতে পারবেন। আপনি যদি কোনও গ্রাহকের সাথে একটি বৃহত চুক্তি স্বাক্ষর করেন তবে আপনি পদোন্নতি পেতে সক্ষম হতে পারেন।
   • কাজটি শেষ হয়ে যাওয়ার পরে মজাদার বিষয়গুলি সম্পর্কে ভাবুন। কাজটি শেষ হয়ে গেলে আপনি উপভোগ করতে পারেন এমন আনন্দদায়ক ক্রিয়াকলাপগুলি মনে রাখবেন। এটি কোনও সান্ধ্য যোগাস ক্লাস হতে পারে, কোনও পুরানো বন্ধুর সাথে আইসক্রিম খাওয়া বা আপনার প্রিয়জনের সাথে একটি ভাল আরামদায়ক ডিনার করা।

উইকিহো ভিডিও: কীভাবে ফোকাস করা যায়

দেখুন এই ভিডিওটি কি আপনাকে সহায়তা করেছিল? নিবন্ধের পর্যালোচনা সংক্ষিপ্তসার

ঘন করতে, ঘুরে বেড়াতে বা কামড় খাওয়ার জন্য 10 মিনিটের বিরতি নিন এটি সময়ের অপচয় হিসাবে মনে হতে পারে তবে আপনি যখন বিরতি থেকে ফিরে আসবেন, আপনি দেখতে পাবেন যে আপনি আরও উত্পাদনশীল হবেন। তবে, যদি কোনও বিরতি সম্ভব না হয়, কাজটি শেষ হয়ে গেলে আপনি নিজেকে যে পুরস্কার দিতে পারেন তা সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করুন। এমনকি যদি আপনি কোনও প্রোগ্রাম না করে থাকেন, তবে বিবেচনা করুন যে আপনি উদাহরণস্বরূপ একটি গ্লাসের চারপাশে বন্ধুবান্ধব খুঁজে পেতে পারেন, সিনেমায় যেতে বা কোনও নতুন জায়গা আবিষ্কার করতে পারেন। বিভ্রান্তির উত্সগুলি বাদ দিন, তাই আপনার ফোনটি বন্ধ করুন এবং আপনি যদি কোনও কম্পিউটারে কাজ করেন তবে সামাজিক নেটওয়ার্কগুলি থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন। এছাড়াও, যদি এটি সম্ভব হয় তবে কোনও শান্ত জায়গায় স্থির হওয়ার চেষ্টা করুন যেখানে অন্য ব্যক্তিরা আপনার কাজ করার সময় আপনার সাথে কথা বলতে সক্ষম হবে না। ধ্যান বা পড়ার মাধ্যমে ঘনত্ব সম্পর্কে আরও পরামর্শের জন্য নিবন্ধটি পড়ুন!

পরামর্শ

• নিয়মিত অনুশীলন করা কারো ঘনত্বকে উন্নত করতে সহায়তা করে। একটি 20 মিনিটের জোগ খুব বেশি সময় নেয় না এবং আশ্চর্য কাজ করতে পারে।
• খুব বেশি চিন্তাভাবনা করা বা সামান্য সুযোগে চাপ দেওয়া থেকে দূরে থাকতে আপনার মনকে যতটা সম্ভব প্রশান্ত করার চেষ্টা করুন।

সতর্কবার্তা

• মনোনিবেশ করার ক্ষমতা সর্বদা অনুপ্রেরণা বা আলস্যের অভাব হয় না। কিছু চিকিত্সা শর্ত যেমন এডিএইচডি (মনোযোগ ঘাটতি ডিসঅর্ডার), কাউকে শারীরিকভাবে মনোনিবেশ করা থেকে বিরত করতে পারে। যদি আপনি মনোনিবেশ করার জন্য সমস্ত কিছু চেষ্টা করে থাকেন এবং আপনাকে কিছুটা বিক্ষিপ্ত হতে বাধা রাখতে কাজ করে না, আপনার কোনও পেশাদারের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।